এসসি ইস্টবেঙ্গলের খেলা নিয়েই যখন অনিশ্চয়তার মেঘ, জল্পনা কল্পনা তখন তুঙ্গে তখন এএফসি কাপকে লক্ষ্য রেখে প্রি সিজন ট্রেনিংয়ে নেমে পড়ল হাবাসের এটিকে মোহনবাগান। গতবারের আইএসএলের খেলা দেখে এই মরশুমে রিক্রুট করার জন্য ১২ জন ভারতীয় ফুটবলারের তালিকা এসসি ইস্টবেঙ্গল কর্তাদের হাতে তুলে দিয়েছিলেন কোচ রবি ফাউলার।
এই মরশুমের এটিকে মোহনবাগান, গত মরশুমের থেকেও বেশি শক্তিশালী।
সদ্য ইউরো কাপ খেলা কাউকো যোগ দেওয়ায়, হাবাসের দলকে এই মরশুমে রীতিমতো সমীহ করতে শুরু করেছে সবাই।
তারমধ্যে শহরে এসে মঙ্গলবার ফুটবলারদের নিয়ে অনুশীলনেও নেমে পড়লেন লোপেস হাবাস। সেই সার্থক গোলুই-সহ ফাউলারের তালিকায় থাকা ১২ জন ফুটবলারই এসসি ইস্টবেঙ্গলের জন্য অপেক্ষা না করে অন্য দলে সই করে ফেলেছেন।
ফলে যদি শেষ মুহূর্তে ক্লাবের সঙ্গে ইনভেস্টরদের সমস্যার সমাধান হয়ও, কাদের নিয়ে এই মরশুমে এসসি ইস্টবেঙ্গল দল গঠন করবে, তা কেউ জানে না। সেখানে এই মরশুমের এটিকে মোহনবাগান, গত মরশুমের থেকেও বেশি শক্তিশালী। সদ্য ইউরো কাপ খেলা কাউকো যোগ দেওয়ায়, হাবাসের দলকে এই মরশুমে রীতিমতো সমীহ করতে শুরু করেছে সবাই। তারমধ্যে শহরে এসে মঙ্গলবার ফুটবলারদের নিয়ে অনুশীলনেও নেমে পড়লেন লোপেস হাবাস।
বুধবার সন্ধেয় যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনের ভিতরের অনুশীলন মাঠে হাবাসের দলের অনুশীলন হয়। তবে অবশ্যই ক্লোজ ডোর অনুশীলন। বিদেশিদের মধ্যে একমাত্র কাউকো। বেশি শহরে এসে গেলেও এদিন হুগো বোমাসকে অনুশীলনে না ডেকে হোটেলেই বিশ্রাম নিতে বলেন স্প্যানিশ কোচ।
ভারতীয় ফুটবলারদের মধ্যে অরিন্দম ভট্টাচার্য, অমরিন্দর সিং, প্রীতম কোটাল, লিস্টন কোলাসো, শুভাশিস বসু-সহ প্রায় সব ভারতীয় ফুটবলারই উপস্থিত ছিলেন। বুধবার মূলত ফুটবলারদের এনডিওরেন্স বাড়ানোর দিকেই নজর দেন হাবাস। জুনিয়র ডেভেলপমেন্টের দিকে লক্ষ্য রেখে এবার যেহেতু দলে জুনিয়র ফুটবলার রাখতেই হবে, তাই ছ’জন জুনিয়র ফুটবলারকে ট্রায়ালে ডাকা হয়েছিল।