তাঁর ওপর আস্থা রেখেছিলেন দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মেদিনীপুরের মতো আসনে দাঁড় করিয়েছিলেন তাঁকে। সেই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা ভালই করেছেন জুন মালিয়া। অভিষেকেই বাজিমাত করে জয় ছিনিয়ে নিয়েছেন। এবার বিধানসভায় প্রথমবার পা রেখেই আজকের অধিবেশনে বক্তব্য রাখলেন তৃণমূলের তারকা বিধায়ক। প্রথম বক্তব্য, এদিকে বিরোধীরা একটানা হই হট্টোগোল করে চলেছেন। জুনের আত্মবিশ্বাস এতটুকুও টাল খেল না তাতে, বরং সাবলীল ভাবেই সামলালেন গুরুদায়িত্ব।
প্রসঙ্গত, আজ রাজ্যপালের ভাষণের ওপরে বলেন জুন। রাজ্যের স্বাস্থ্যসাথী কার্ড, দুয়ারে সরকার প্রকল্পের প্রশংসা শোনা যায় তাঁর কথায়। এদিন জুনের ভাষণ ছিল ইংরেজিতে। তার ভাষণ চলাকালীন তাঁর দলের বিধায়কদেরই টেবিল চাপড়াতে দেখা গেল। নীরবই ছিলেন বিরোধীরা।
উল্লেখ্য, বিধানসভার তথ্য সংস্কৃতি সংক্রান্ত আইএনসিএ কমিটিতে ঠাঁই হয়েছে জুনের। তাঁর কথায়, ‘আমার বিধানসভা এলাকায় আদিবাসী ভাই বোনেরা খেলাধূলায় দক্ষ। কিন্তু সঠিক সময়ে প্রশিক্ষণ না পেলে তারাও এগিয়ে যেতে পারে না। এই কমিটির মাধ্যমে আলোচনা করে আমরা এগোতে পারব সকলে।’ ওই একই কমিটিতে রয়েছেন রাজ চক্রবর্তীও। দুই তারকা বিধায়কই জানিয়েছেন, মানুষের চাহিদাগুলোকে গুরুত্ব দিয়ে ভাবছে রাজ্য সরকার।