নন্দীগ্রাম-সহ মোট ৩০টি আসনের ভোটপর্ব শেষ হয়েছিল কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে একগুচ্ছ অভিযোগ নিয়ে। ভোটতৃতীয়ার শুরুতেও কাঠগড়ায় সেই কেন্দ্রীয় বাহিনীই। কোথাও বুথে ঢুকে পড়া, কোথাও ভোটারকে প্রভাবিত করা, অভিযোগ আসতে শুরু করেছে নানা জায়গা থেকে।
তারকেশ্বরে এক নাবালিকার ‘শ্লীলতাহানি’-র অভিযোগ উঠেছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানের বিরুদ্ধে। স্থানীয় সূত্রে খবর, অভিযুক্ত জওয়ানকে জুতোপেটা করে উত্তেজিত জনতা। এই তারকেশ্বরেরই ১৩৩ নং বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযোগ বিজেপির পক্ষে ভোট করানোর।
দ্বিতী অভিযোগটি সাতসকালে এসেছে রায়দিঘি থেকে। এই কেন্দ্রে ২৪ নং বুথে মহিলা ভোটারদের বিজেপির পক্ষে ভোট দেওয়ার জন্য ধমকি দিচ্ছে কয়েকজন সিআরপিএফ জওয়ান। এমনই অভিযোগ এসেছে। পুরশুরার ১০ এবং ১১ নং বুথে অভিযোগ সিআরপিএফ জওয়ানরা ভোটারদের বিজেপির হয়ে ভোট দিতে বলছে বলে অভিযোগ। বহু ভোটারকে দুঘণ্টা পর আসতে বলে বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে।
ডায়মন্ড হারবারের ২০৯ নম্বর বুথে এক পোলিং এজেন্টের বিরুদ্ধে অভিযোগ। সূত্রের খবর, এই আধাসেনা বারং বার বুথে ঢুকে ভোটার এবং পোলিং এজেন্টকে কাজে বাধা দিচ্ছেন।