বিজেপিকে কয়লা কেলেঙ্কারিতে আজ পাল্টা চাপে ফেলেছেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বিজেপির অভিযোগ যদি সত্যি হয়, তাহলে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীর নাকের ডগায় এত বড় কেলেঙ্কারি হল কী করে? এই প্রশ্নই তুলেছেন তৃণমূল যুব সভাপতি। এদিকে আজ সাংবাদিক বৈঠকে একই প্রশ্ন তুলে কেন্দ্রীয় কয়লামন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করলেন তৃণমূল নেতা ব্রাত্য বসু। সেই সঙ্গে জানিয়ে দিয়েছেন, সিবিআইয়ের তদন্ত চলাকালীন অডিও রেকর্ড ফাঁসের প্রতিবাদে ফৌজদারি মামলা দায়ের করবে তৃণমূল।
আজ তৃণমূলের পক্ষ থেকে তৃণমূল ভবনের সাংবাদিক বৈঠকে মন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, ‘বিজেপি কাল সাংবাদিক বৈঠকে বলেছে, তৃণমূল নেতা কোলিয়ারি থেকে ৯০০ কোটি টাকার হপ্তা নিয়েছে। কিন্তু কোলিয়ারির দায়িত্বে থাকে তো কেন্দ্রীয় বাহিনী। এতো বড় কেলেঙ্কারিতে তো কয়লা মন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিৎ।” তিনি আরও বলেন, “তৃণমূল নেতারাই যদি এই টাকা নেন তাহলে কেন্দ্রীয় নেতারা কত টাকা নিয়েছেন!”
এরপর ব্রাত্য বসু এদিন আরও বলেন, “আমরা এই ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত চাই। ভোটের আগে মুখ্যমন্ত্রীর নামেও ওরা মিথ্যে কেস দিয়েছিল। আমাদের নেতাদের মিথ্যে মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে।” পাশাপাশি, তৃণমূলের নাম জড়িয়ে সাংবাদিক বৈঠকের ভিত্তিতে তৃণমূল বিজেপির বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলেও এদিন জানান মন্ত্রী ব্রাত্য বসু। গেরুয়া শিবিরকে কটাক্ষ করে ব্রাত্য বলেন, “বিজেপি এতো বড় ওয়াশিং মেশিন যে দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্তদের দিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করাচ্ছে।”
বিজেপিকে কয়লা কেলেঙ্কারিতে আজ পাল্টা চাপে ফেলেছেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বিজেপির অভিযোগ যদি সত্যি হয়, তাহলে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীর নাকের ডগায় এত বড় কেলেঙ্কারি হল কী করে? এই প্রশ্নই তুলেছেন তৃণমূল যুব সভাপতি। এদিকে আজ সাংবাদিক বৈঠকে একই প্রশ্ন তুলে কেন্দ্রীয় কয়লামন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করলেন তৃণমূল নেতা ব্রাত্য বসু। সেই সঙ্গে জানিয়ে দিয়েছেন, সিবিআইয়ের তদন্ত চলাকালীন অডিও রেকর্ড ফাঁসের প্রতিবাদে ফৌজদারি মামলা দায়ের করবে তৃণমূল।
আজ তৃণমূলের পক্ষ থেকে তৃণমূল ভবনের সাংবাদিক বৈঠকে মন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, ‘বিজেপি কাল সাংবাদিক বৈঠকে বলেছে, তৃণমূল নেতা কোলিয়ারি থেকে ৯০০ কোটি টাকার হপ্তা নিয়েছে। কিন্তু কোলিয়ারির দায়িত্বে থাকে তো কেন্দ্রীয় বাহিনী। এতো বড় কেলেঙ্কারিতে তো কয়লা মন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিৎ।” তিনি আরও বলেন, “তৃণমূল নেতারাই যদি এই টাকা নেন তাহলে কেন্দ্রীয় নেতারা কত টাকা নিয়েছেন!”
এরপর ব্রাত্য বসু এদিন আরও বলেন, “আমরা এই ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত চাই। ভোটের আগে মুখ্যমন্ত্রীর নামেও ওরা মিথ্যে কেস দিয়েছিল। আমাদের নেতাদের মিথ্যে মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে।” পাশাপাশি, তৃণমূলের নাম জড়িয়ে সাংবাদিক বৈঠকের ভিত্তিতে তৃণমূল বিজেপির বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলেও এদিন জানান মন্ত্রী ব্রাত্য বসু। গেরুয়া শিবিরকে কটাক্ষ করে ব্রাত্য বলেন, “বিজেপি এতো বড় ওয়াশিং মেশিন যে দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্তদের দিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করাচ্ছে।”
বিজেপিকে কয়লা কেলেঙ্কারিতে আজ পাল্টা চাপে ফেলেছেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বিজেপির অভিযোগ যদি সত্যি হয়, তাহলে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীর নাকের ডগায় এত বড় কেলেঙ্কারি হল কী করে? এই প্রশ্নই তুলেছেন তৃণমূল যুব সভাপতি। এদিকে আজ সাংবাদিক বৈঠকে একই প্রশ্ন তুলে কেন্দ্রীয় কয়লামন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করলেন তৃণমূল নেতা ব্রাত্য বসু। সেই সঙ্গে জানিয়ে দিয়েছেন, সিবিআইয়ের তদন্ত চলাকালীন অডিও রেকর্ড ফাঁসের প্রতিবাদে ফৌজদারি মামলা দায়ের করবে তৃণমূল।
আজ তৃণমূলের পক্ষ থেকে তৃণমূল ভবনের সাংবাদিক বৈঠকে মন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, ‘বিজেপি কাল সাংবাদিক বৈঠকে বলেছে, তৃণমূল নেতা কোলিয়ারি থেকে ৯০০ কোটি টাকার হপ্তা নিয়েছে। কিন্তু কোলিয়ারির দায়িত্বে থাকে তো কেন্দ্রীয় বাহিনী। এতো বড় কেলেঙ্কারিতে তো কয়লা মন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিৎ।” তিনি আরও বলেন, “তৃণমূল নেতারাই যদি এই টাকা নেন তাহলে কেন্দ্রীয় নেতারা কত টাকা নিয়েছেন!”
এরপর ব্রাত্য বসু এদিন আরও বলেন, “আমরা এই ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত চাই। ভোটের আগে মুখ্যমন্ত্রীর নামেও ওরা মিথ্যে কেস দিয়েছিল। আমাদের নেতাদের মিথ্যে মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে।” পাশাপাশি, তৃণমূলের নাম জড়িয়ে সাংবাদিক বৈঠকের ভিত্তিতে তৃণমূল বিজেপির বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলেও এদিন জানান মন্ত্রী ব্রাত্য বসু। গেরুয়া শিবিরকে কটাক্ষ করে ব্রাত্য বলেন, “বিজেপি এতো বড় ওয়াশিং মেশিন যে দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্তদের দিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করাচ্ছে।”