তৃণমূল কর্মীকে খুনের ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠল মুর্শিদাবাদের কাসিমনগর। শাসকদলের অভিযোগ, কৃষি আইনের বিরোধিতায় সরব হওয়ায় এই পরিণতি ওই যুবকের।
শিয়রে ভোট। দিনক্ষণ ঘোষণা এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা। তাই জোরকদমে প্রচার শুরু করেছে রাজনৈতিক দলগুলি। ভোট যত এগিয়ে আসছে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সংঘর্ষের খবর প্রকাশ্যে আসছে। কোথাও আক্রান্ত হচ্ছেন শাসকদলের নেতা-কর্মী। প্রাণহানির ঘটনাও ঘটছে। যা নিয়ে সরগরম রাজ্য-রাজনীতি।
জানা গিয়েছে, মুর্শিদাবাদের কাসিমনগরের শংকরপুরের বাসিন্দা সাদ্দাম মোমিন। বয়স ২৮। শুক্রবার বিকেলে কৃষি আইনের বিরোধিতায় ওই এলাকায় একটি সভার আয়োজন করা হয়েছিল তৃণমূলের তরফে। সেখানে গিয়েছিলেন সাদ্দাম। রাতে এলাকার একটি চায়ের দোকানে ছিলেন তিনি। ইব্রাহিম মোমিন ও ইসব মোমিন নামে দুই যুবক গিয়েছিল সেখানে। সেখানেই সভায় যাওয়া নিয়ে ইব্রাহিম ও ইসবের সঙ্গে বচসা বাঁধে সাদ্দামের। অভিযোগ, সেই ঘটনার জেরেই এলোপাথারি কোপানো হয় সাদ্দামকে। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়েছে তাঁর। তৃণমূলের অভিযোগ, কৃষি আইনের বিরোধিতায় সরব হওয়ার কারণেই দুষ্কৃতীদের হাতে প্রাণ গেল ওই যুবকের। ইতিমধ্যেই দুই অভিযুক্তের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে তৃণমূলের তরফে।