করোনার ভয়াবহ দাপটের মাঝেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) চালু করেছে তাদের এই ফাউন্ডেশন।
এবার এই ফাউন্ডেশনের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার পদের দায়িত্ব পেলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনিল সোনি। বিশ্বজুড়ে এইচআইভি যক্ষ্মা ও ক্যান্সারের সঙ্গে কীভাবে লড়তে হয়, বিভিন্নভাবে
তার প্রচার চালিয়ে ছিলেন ইনি।
মারণ রোগের প্রতিষেধক নিয়ে গবেষণা ও রোগ সম্পর্কে নানাবিধ প্রচার চালাতে দেখা গিয়েছিল অনিল সোনিকে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডিরেক্টর বলেন, করোনার সঙ্গে লড়াই করতে গিয়ে অন্যান্য রোগগুলিকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না। এমনটা বেশিদিন হতে দেওয়া যায় না। তাই করোনার প্রতিষেধক সহজলভ্য হয়ে গেলেই, বিশ্বজুড়ে এইচআইভি যক্ষ্মা ও ক্যান্সারের প্রতিষেধক নিয়ে কাজ করবে এই নতুন ফাউন্ডেশন, জানিয়েছেন ফাউন্ডেশনের শীর্ষপদে থাকা অনিল।
প্রসঙ্গত, অনিল সোনি দুরারোগ্য ব্যাধির প্রতিষেধক বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায়, বিভিন্ন দেশে, রাজ্যে, জেলায় পৌঁছে দিয়েছেন। WHO-এর অধীনস্থ এই নতুন ফাউন্ডেশনের মূল দায়িত্ব থাকবে দুরারোগ্য ব্যাধির প্রতিষেধক পৃথিবীর কোণায় কোণায় পৌঁছে দেওয়া। প্রয়োজনীয় যাবতীয় ফান্ড জোগাড় করার দায়িত্বও থাকবে ফাউন্ডেশনের উপর। এইচআইভি, ক্যান্সার, যক্ষ্মার মত অসুখের যাবতীয় গবেষণার অংশ হিসেবে কাজ করবে এই সংস্থাটি।