করোনার থাবার বিধ্বস্ত বিশ্ব৷ কোভিড ১৯-এর থাবায় একে একে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। দেশ-বিদেশের পর্যটন শিল্পও এর থেকে বাদ যায়নি। ভারতের বিভিন্ন হোটেল, ট্রাভেল এজেন্সি, বিমান সংস্থা, ভাড়ার গাড়ি ইত্যাদি থেকে জানা গেছে বর্তমান পরিস্থিতির জন্য পর্যটন শিল্পে ব্যাপকহারে ক্ষতি হয়েছে। লকডাউনের পরে সব কিছু আগের মতো স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছেন উদ্যোক্তারা।
রেটগেইনের প্রধান কর্মকর্তা অপূর্ব চামারিয়া বলেন, “আমরা চেষ্টা করি যে পর্যটকদের ভাল করে আতিথেয়তা করতে। আশা করছি তিন বছরের মধ্যে পর্যটন শিল্প আবারও আগের জায়গাতে ফিরে আসবে। বর্তমানে পর্যটকদের সুরক্ষা, স্বাস্থ্যবিধি মেনেই ঘোরানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তবুও করোনা আমাদের ব্যবসার ব্যাপক ক্ষতি করেছে”।
কিন্তু রেটগেইনের তথ্য অনুযায়ী সেই পুনরুদ্ধারের হার ভারতে ভীষণই কম। ২০১৯ সালের নিরিখে দেখলে দেখা যাবে বর্তমানে ভারতের পর্যটন শিল্প তালিকার নীচের দিক থেকে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ভারত। তথ্য অনুযায়ী লকডাউনের পর ভারতে প্রায় তিন হাজার এবং পুরো বিশ্বে আড়াই লক্ষ হোটেল বুকিং হয়েছে। ভারতে রেটগেইনের প্রযুক্তিগত তথ্য সংগ্রহে সাহায্য করেছে বিভিন্ন গ্রুপ এবং হোটেল। যেগুলো হল হায়াত গ্রুপ, তাজ গ্রুপ, মেরিয়ট, লেমন ট্রি এবং রয়েল অর্কিড মতো গ্রুপ গুলো বিভিন্ন তথ্য দিয়ে সাহায্য করেছে।