ভারতীয় অর্থনীতির দুরবস্থা দেখেও তাকে চাঙ্গা করার দাওয়াই দিতে না পারায় কেন্দ্রের ব্যর্থতাই দায়ী। আর্থিক বৃদ্ধির পতন রোধে যাদের সাড়া ছিল দুর্বল। এমনটাই দাবি করে চলতি অর্থবর্ষে জিডিপি সঙ্কোচনের পূর্বাভাস বাড়িয়ে দিয়েছে মুডি’জ থেকে ফিচ, ক্রিসিল, কেয়ারের মতো একের পর এক মূল্যায়ন সংস্থা। আইএমএফ-এরও পূর্বাভাস চলতি আর্থিক বছরে ভারতের মোট জাতীয় উৎপাদন কমবে ১০.৩ শতাংশ।
আগামীতে মাথা পিছু জিডিপি ভারতের চেয়ে বেশি হবে প্রতিবেশী বাংলাদেশের। করোনা অতিমহামারীর ফলে যে দেশগুলির বাজার সবেচেয়ে বেশি সংকুচিত হবে, ভারত তার অন্যতম। ‘ওয়ার্ল্ড ইকনমিক আউটলুক’রিপোর্ট এই তথ্য প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে ভারতীয় রাজনৈতিতে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। এ নিয়েই মোদী সরকারের প্রতি ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন তৃণমূল সাংসদ সদা যুব তৃণমূলের সর্বভারতীয় সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। টুইটারে তিনি লিখেছেন, ‘মাথা পিছু জিডিপি-র নিরিখে বাংলাদেশও ভারতকে টেক্কা দিচ্ছে। ভারতীয় অর্থনমীতি ছদ্মরূপ ধারণ করেছে। নরেন্দ্র মোদীজির ৫ ট্রিলিয়ান ভারতীয় অর্থনীতির স্বপ্নে এই পূর্বাভাস পুনরুত্থান নয়, বিপুল পতনের।’