বিজেপি সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সদস্য অনুরাগ ঠাকুরের মন্তব্যকে ঘিরে এবার উত্তপ্ত হয়ে উঠল লোকসভা। বিরোধীদের হট্টগোল এমন পর্যায়ে পৌঁছে যায় যে বাদল অধিবেশন কিছুক্ষণের জন্য মুলতুবি করতে হয় স্পিকারকে। ঘটনার সূত্রপাত হয় এদিন অধিবেশন চলাকালীন। পিএম কেয়ারস ফান্ড নিয়ে অস্বচ্ছতার অভিযোগ বিরোধীরা শুরু থেকেই তুলে এসেছেন, যা নিয়ে সাফাই দিচ্ছিলেন দিল্লী দাঙ্গার আগে ‘গোলি মারো’ স্লোগান তোলা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ।
সেই প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়েই নেহেরু ও গান্ধী পরিবার নিয়ে বেশ কিছু মন্তব্য করেন তিনি, যা কংগ্রেস সাংসদদের আপত্তিকর বলে মনে হয়। পাল্টা এক সাংসদ অনুরাগকে ‘ছোকড়া’ বলে বসেন। এই নিয়ে বিবাদ বাড়তে থাকায় শেষ অবধি অধিবেশন মুলতুবি করা হয়। স্পিকারের বিরুদ্ধেও পক্ষপাতের অভিযোগ তোলেন বিরোধীরা।
প্রসঙ্গত, পিএম কেয়ারস ফান্ড নিয়ে কথা বলতে গিয়ে অনুরাগ বলেন, “হাইকোর্ট থেকে সুপ্রিমকোর্ট, প্রত্যেক আদালত পিএম কেয়ারস ফান্ডকে ছাড়পত্র দিয়েছে। ছোট ছোট বাচ্চারা নিজেদের পিগি ব্যাঙ্ক (লক্ষ্মীর ভাঁড়) থেকে এতে অনুদান দিয়েছে। অথচ নেহেরুজি এমন একটা ফান্ড বানিয়েছিলেন যার রেজিস্ট্রেশন আজ অব্দি হয়নি। কংগ্রেস শুধুমাত্র নিজের পরিবারের ফায়দার জন্য এটা বানিয়েছিল। যার চেয়ারম্যান সোনিয়া গান্ধীকে বানিয়ে দেওয়া হয়। তদন্ত করে দেখলেই সব দিনের আলোর মতো পরিষ্কার হয়ে যাবে।” অনুরাগের এই মন্তব্যের জেরে বিরোধীরা, বিশেষত কংগ্রেস সাংসদরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন।নেহেরু-সোনিয়াকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য বিজেপি সাংসদ অনুরাগের – তুমুল হট্টগোলে মুলতুবি লোকসভা
বিজেপি সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সদস্য অনুরাগ ঠাকুরের মন্তব্যকে ঘিরে এবার উত্তপ্ত হয়ে উঠল লোকসভা। বিরোধীদের হট্টগোল এমন পর্যায়ে পৌঁছে যায় যে বাদল অধিবেশন কিছুক্ষণের জন্য মুলতুবি করতে হয় স্পিকারকে। ঘটনার সূত্রপাত হয় এদিন অধিবেশন চলাকালীন। পিএম কেয়ারস ফান্ড নিয়ে অস্বচ্ছতার অভিযোগ বিরোধীরা শুরু থেকেই তুলে এসেছেন, যা নিয়ে সাফাই দিচ্ছিলেন দিল্লী দাঙ্গার আগে ‘গোলি মারো’ স্লোগান তোলা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ।
সেই প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়েই নেহেরু ও গান্ধী পরিবার নিয়ে বেশ কিছু মন্তব্য করেন তিনি, যা কংগ্রেস সাংসদদের আপত্তিকর বলে মনে হয়। পাল্টা এক সাংসদ অনুরাগকে ‘ছোকড়া’ বলে বসেন। এই নিয়ে বিবাদ বাড়তে থাকায় শেষ অবধি অধিবেশন মুলতুবি করা হয়। স্পিকারের বিরুদ্ধেও পক্ষপাতের অভিযোগ তোলেন বিরোধীরা।
প্রসঙ্গত, পিএম কেয়ারস ফান্ড নিয়ে কথা বলতে গিয়ে অনুরাগ বলেন, “হাইকোর্ট থেকে সুপ্রিমকোর্ট, প্রত্যেক আদালত পিএম কেয়ারস ফান্ডকে ছাড়পত্র দিয়েছে। ছোট ছোট বাচ্চারা নিজেদের পিগি ব্যাঙ্ক (লক্ষ্মীর ভাঁড়) থেকে এতে অনুদান দিয়েছে। অথচ নেহেরুজি এমন একটা ফান্ড বানিয়েছিলেন যার রেজিস্ট্রেশন আজ অব্দি হয়নি। কংগ্রেস শুধুমাত্র নিজের পরিবারের ফায়দার জন্য এটা বানিয়েছিল। যার চেয়ারম্যান সোনিয়া গান্ধীকে বানিয়ে দেওয়া হয়। তদন্ত করে দেখলেই সব দিনের আলোর মতো পরিষ্কার হয়ে যাবে।” অনুরাগের এই মন্তব্যের জেরে বিরোধীরা, বিশেষত কংগ্রেস সাংসদরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন।