করোনার জেরে দর্শকশূন্য স্টেডিয়াম। তাই হাততালির ঝড় উঠল না। কিন্তু টিভি’র পর্দায় তাঁর সেরেনার চোখ ধাঁধানো শট অসংখ্য টেনিসপ্রেমীদের আনন্দ দিয়েছে। যাই হোক, প্রথম সেট ৪-৬ গেমে হেরে পিছিয়ে গিয়েছেন সেরেনা। তবে দ্বিতীয় সেটে বালগেরিয়ার ভেটানা পিরনকোভার সার্ভিসের জবাবে আমেরিকার টেনিস তারকাটির ডান হাতের ব্যাকহ্যান্ড রিটার্ন প্রত্যাশিত ছিল। কিন্তু সকলকে অবাক করে দিয়ে সেরেনা অনভ্যস্ত বাঁ হাতে ফোরহ্যান্ড উইনার মারলেন!
কোয়ার্টার-ফাইনালে জেতার পর সেরেনা পরিষ্কার বলেন, ‘কীভাবে ম্যাচ শুরু হল তা বড় কথা নয়। ভালোভাবে শেষ করাটাই আসল। মা হওয়ার পর পেশাদার টেনিস খেলা খুবই কষ্টকর। আমার মেয়ে ওলিম্পিয়া গত ১ সেপ্টেম্বর তিন বছরে পা দিয়েছে। খেলার পর বাড়ি গিয়ে মেয়ের দেখভালও করতে হয়েছে। সংসার ও খেলা, দুটোই সমানভাবে সামলাচ্ছি।’ প্রসঙ্গত, ফিটনেসের নিরিখে বাকিদের টেক্কা দিচ্ছেন ৩৮ বছর বয়সি সেরেনা। এদিন দু’ঘণ্টারও বেশি সময় কোর্টে কাটিয়ে তিনি জয় ছিনিয়ে নিলেন।