বার্সা ছাড়লে কোন ক্লাব তাঁকে পাবে, তা নিয়েও জল্পনা অব্যাহত বিশ্ব জুড়েই। স্পেনের প্রচারমাধ্যম জানাচ্ছে, আর্জেন্টিনীয় কিংবদন্তির সঙ্গে কথা বলতে ইতিমধ্যেই বার্সেলোনায় পৌঁছে গিয়েছেন ম্যাঞ্চেস্টার সিটির ‘ডিরেক্টর অব ফুটবল’ চিকি বেগিরিস্তাই। মেসি যে তাঁদের ক্লাবে যেতে পারেন, তা স্বীকার করেছেন ম্যান সিটির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী টোনি ফ্রেইক্সাও।
ইপিএলজয়ী লিভারপুল ম্যানেজার য়ুর্গেন ক্লপের প্রতিক্রিয়া, ‘‘মেসি এলে সিটিকে হারানো আরও কঠিন হয়ে যাবে।’’ লিভারপুলের কি বার্সা অধিনায়ককে নেওয়ার ব্যাপারে কোনও আগ্রহই নেই? ক্লপের জবাব, ‘‘অবশ্যই আগ্রহ আছে। কে মেসিকে দলে চায় না? কিন্তু ঘটনা হচ্ছে, অত খরচ করে ওকে নেওয়ার ক্ষমতা আমাদের নেই।’’
মেসি ও বার্সেলোনা এখন আক্ষরিক অর্থে যুযুধান দুই প্রতিপক্ষ। প্রাক-মরসুম অনুশীলনে না আসার জন্য তাঁর ১.১ মিলিয়ন পাউন্ড (প্রায় ১১ কোটি টাকা) জরিমানা হতে পারে। নির্বাসন হওয়াও অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু মেসি যেন সে সব কিছুই পরোয়া করছেন না। তাই ইংল্যান্ড, ইটালি ও ফ্রান্সের সংবাদপত্রে তাঁর সম্ভাব্য নতুন ক্লাব নিয়ে প্রায় প্রতিদিনই নানা খবর বেরোচ্ছে।