মাঠের মধ্যে তিনি একরকম। রুক্ষ, কঠোর দ্রুতগতির এক বোলার। যার বোলিং স্টাইলে মুগ্ধ গোটা ক্রিকেটবিশ্ব। আবার মাঠের বাইরেই তিনি সম্পূর্ণ অন্য রকমের মানুষ। সোশ্যাল মিডিয়ায় খুব একটা অ্যাক্টিভ থাকেন না। তাঁকে নিয়ে সে রকম গসিপ বেরোয় না। বিতর্ক থেকে সদা শতহস্ত দূরে থাকেন। তিনি যশপ্রীত বুমরা।
বাইশ গজে তাঁর আগুনে বোলিং যেমন দেশকে বহু ম্যাচ জেতাতে সাহায্য করেছে, তেমনই আইপিএলে তাঁর ফ্র্যাঞ্চাইজি মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকেও খাদের কিনারা থেকে টেনে তুলেছে। এই বিষয়ে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের কোচ মাহেলা জয়বর্ধনে বলছেন, ‘বুমরা এখন শান্ত। কিন্তু মাঠে ফিরলেই ও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠবে।’ ২০১৩ সালে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স শিবিরে যোগ দেন বুমরা। তার পর থেকেই মুম্বইয়ের বোলিং শক্তিশালী হয়।
মাঠের বাইরে হার্দিক আবার বুমরার উল্টো মেরুর। হার্দিককে নিয়ে বিতর্ক হয়েছে, বান্ধবীর সঙ্গে তাঁর প্রেম নিয়েও আলোড়ন হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। জয়র্বধনে বলছেন, ‘মাঠের ভিতরে হার্দিক খুবই চনমনে। ওর পারফরম্যান্সও চমকে দেওয়ার মতো।’ মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের সাজঘরে প্রতিভার ছড়াছড়ি। প্রতিভাধর প্লেয়ারদের সামলাতে যে পছন্দই করেন, এমনটা জানিয়েছেন জয়বর্ধনে নিজেই।