করোনাভাইরাসের প্রভাবে বলে আর থুতু ব্যবহার করা যাবে না। বোলারদের কথা ভেবে কি অন্য ভাবে বল তৈরি করবে এসজি, ডিউকের মতো বল প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলো? এসজি যদিও বা ভাবছে, ডিউকের কোনও ভাবনা নেই।
এসজি বল ভারতের ঘরোয়া ক্রিকেটে ব্যবহার হয়। তারা তাকিয়ে আছে বিসিসিআইয়ের নির্দেশের দিকে। ডিউক বল চলে ইংল্যান্ডে ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে। এসজি যখন বদলের কথা ভাবছে, তখন ডিউক কিন্তু অন্য কথা বলছে। সংস্থার মালিক দিলীপ জাজোদিয়া বলেছেন, ‘আমার মনে হয় না ডিউক বলের ক্ষেত্রে কোনও পরিবর্তন দরকার। সুইং শুধু পালিশের উপর নির্ভর করে না। বলের শেপ আর কাঠিন্যও দরকার পড়ে। আর ডিউক বল পালিশের ক্ষেত্রে থুতুর দরকার নেই। বলের চামড়ায় গ্রিজ লাগানোই থাকে।’
এসজি ডিরেক্টর পরশ আনন্দ বলেছেন, ‘ক’দিন আগেই অনিল কুম্বলে বলেছেন, বল নিয়ে না ভেবে পিচ নিয়ে কাজ হোক। আমার তো মনে হয় এটা ভালো পরামর্শ। তবে বোলাররা থুতু ব্যবহার না করেও যাতে বল থেকে সুবিধা পেতে পারে, আমরা সেই চেষ্টা করছি। সিম আরও উঁচু করা হবে। আরও শক্ত হবে, যাতে বল বাউন্স করে। বলের পালিশ যাতে বেশি চলে, সে দিকেও নজর রাখা হচ্ছে।’