বিশ্বের কাছে এখনো কোনো প্রতিষেধক নেই। ফলে ঘরে থাকাটাই একমাত্র উপায় বাঁচার৷ কিন্তু কত’দিন!
বর্তমানে ৩৩ হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। এমন এক পরিস্থিতিতে এবার কিছুটা আশার আলো দেখাল পিজিআই চন্ডিগড়। জানা গেছে করোনা প্রতিষেধকের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ শুরু করেছেন এখানকার গবেষক দল।
গত বুধবার সংবাদ সংস্থা এএনআই কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ওই গবেষক দলের এক গবেষক ডঃ রাম বিশ্বকর্মা জানান, এটি ইমিউনোমডুলেটর সেপসিব্যাক নামের এক প্রতিষেধক। মানুষের শরীরে প্রতিষেধক প্রয়োগের পর এটি শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতাকে ভীষণভাবে বাড়িয়ে তোলে। শরীর যেহেতু নতুন করে ভাইরাস সংক্রমিত হতে পারে না তাই চিকিৎসাতে দ্রুত সাড়া দেয় রোগী।
তবে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সাইন্স এন্ড রিসার্চের অধ্যাপক তথা ভাইরাস বিশেষজ্ঞ ডক্টর ইন্দ্রনীল বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, এটিকে প্রতিষেধক বলা বোধহয় ভুল হবে। কারণ প্রতিষেধক আগাম মানব শরীরকে সুরক্ষা দেয়। কিন্তু যে ওষুধের কথা এখানে বলা হচ্ছে সেটি সেপসিসের প্রতিষেধক। এই ওষুধ কর্মা আক্রান্তের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তোলে ফলে চিকিৎসার ক্ষেত্রে সুবিধা হয়।