করোনা মোকাবিলার স্ট্র্যাটেজি অনুযায়ী সব রাজ্যের সঙ্গে বৈঠক করছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন সেই বৈঠকে বেশির ভাগ রাজ্যের সঙ্গে এক সুরে লকডাউন বাড়ানোর প্রস্তাব রাখলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি কেন্দ্রের কাছে আর্থিক প্যকেজ-সহ গুচ্ছ দাবিদাওয়া নিয়ে সরব হন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী।
শনিবার মিটিয়ের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী বৈঠকে উপস্থিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের আশ্বাস দেন, করোনা মোকাবিলায় তাঁকে অষ্টপ্রহর যোগাযোগ করা যাবে। একে একে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উধ্বব ঠাকরে, পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং, দিল্লীর মুখ্যমন্ত্রী কেজরীওয়াল প্রস্তাব দেন এই লকডাউন চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার। পালা আসে বাংলার মুখ্যমন্ত্রীরও।
তিনি বাকিদের মতে সায় দিয়ে লকডাউন চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথাই বলেন। তবে বেশ কয়েকটি দাবিদাওয়া পেশ করেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী স্পষ্ট জানান তিনি লকডাউনের পক্ষে তিনি। কিন্তু মানবিক দিকগুলি খেয়াল রাখতে হবে। মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, সমতা রাখতে হবে জীবন ও জীবিকায়।
এদিনের বৈঠকে মমতার দাবি, ১। ট্রেন পরিষেবা চালু করা যাবে না এখনই। ২। বন্ধ রাখতে হবে বিমান পরিষেবা। ৩। অন্তত ২ মাসের বেতন দিতে হবে অসংগঠিত শ্রমিকদের। ৪। পরিযায়ী শ্রমিকদের বিষয়ে মানবিক বিবেচনার পক্ষে সওয়াল করেন তিনি। ৫। আন্তর্জাতিক সীমানাগুলি সিল করে রাখার অনুরোধও করেন মুখ্যমন্ত্রী।
শনিবার মিটিয়ের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী বৈঠকে উপস্থিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের আশ্বাস দেন, করোনা মোকাবিলায় তাঁকে অষ্টপ্রহর যোগাযোগ করা যাবে। একে একে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উধ্বব ঠাকরে, পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং, দিল্লীর মুখ্যমন্ত্রী কেজরীওয়াল প্রস্তাব দেন এই লকডাউন চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার। পালা আসে বাংলার মুখ্যমন্ত্রীরও।
তিনি বাকিদের মতে সায় দিয়ে লকডাউন চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথাই বলেন। তবে বেশ কয়েকটি দাবিদাওয়া পেশ করেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী স্পষ্ট জানান তিনি লকডাউনের পক্ষে তিনি। কিন্তু মানবিক দিকগুলি খেয়াল রাখতে হবে। মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, সমতা রাখতে হবে জীবন ও জীবিকায়।
এদিনের বৈঠকে মমতার দাবি, ১। ট্রেন পরিষেবা চালু করা যাবে না এখনই। ২। বন্ধ রাখতে হবে বিমান পরিষেবা। ৩। অন্তত ২ মাসের বেতন দিতে হবে অসংগঠিত শ্রমিকদের। ৪। পরিযায়ী শ্রমিকদের বিষয়ে মানবিক বিবেচনার পক্ষে সওয়াল করেন তিনি। ৫। আন্তর্জাতিক সীমানাগুলি সিল করে রাখার অনুরোধও করেন মুখ্যমন্ত্রী।