করোনা আক্রান্ত প্রৌঢ়ের মৃত্যুর পর তার সৎকার নিয়ে শুরু হয়েছিল নানা সমস্যা। বিক্ষোভ-বাধার পর অনেক রাতে সম্পন্ন হয় সৎকার। নিমতলা শ্মশান ঘাটে সৎকার করতে গিয়ে গন্ডগোলের মধ্যে পড়তে হয়েছিল মৃতের পরিবারকে। এই কথা মাথায় রেখেই এবার শহরে বা রাজ্যে কেউ করোনাভাইরাসের সংক্রমণে মারা গেলে তাঁর সৎকার বা কবর দেওয়ার জন্য দুটি ভিন্ন জায়গা ঠিক করতে চলেছে কলকাতা পুরসভা।
সূত্রের খবর অনুযায়ী, কোভিড ১৯ সংক্রমণে কারও মৃত্যু হলে সৎকারের জন্য ধাপা এবং কবর দেওয়ার জন্য বাগমারির কাছে একটি জায়গার কথা ভাবা হচ্ছে। কলকাতা পুরসভা সূত্রে এমনটাই শোনা যাচ্ছে।
সোমবার করোনাভাইরাসের সংক্রমণে প্রথম মৃত্যু হয় বাংলায়। দমদমের বাসিন্দা ৫৭ বছরের এক প্রৌঢ় মারা যান সল্টলেকের একটি বেসরকারি হাসপাতালে।