গোটা বিশ্বে করোনার প্রভাবে ত্রাহি ত্রাহি রব৷ দেশে এই মুহুর্তে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৬৯ জন। তবে মোকাবিলায় তৎপর রাজ্য। এবার আরেক ধাপ এগোলো কলকাতা পুরসভা। পাশাপাশি পুরসভায় আজ থেকে শুরু হল থার্মাল স্ক্যানিং। পুরসভায় স্ক্যানিং করেই প্রবেশ করলেন খোদ মেয়র ও ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষ। এনআরএসেও চালু হল থার্মাল স্ক্রিনিং।
পুরভবনে ভিড় এড়াতে ভাগ করে দেওয়া হল জন্ম- মৃত্যুর শংসাপত্র তোলার বিভাগ। ৩১ শে মার্চ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ভবন থেকে পাওয়া যাবে শুধুমাত্র জন্ম শংসাপত্র। মৃত্যু শংসাপত্র দেওয়া হবে বোরো ৬ এর স্বাস্থ্য কার্যালয় ও ৪৬ নম্বর ওয়ার্ডের স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে। বৃহস্পতিবার এই সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা ডেপুটি মেয়র তথা মেয়র পারিষদ অতীন ঘোষ।
এবিষয়ে ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষ জানান, ‘সকাল সাড়ে ১০ টা থেকে দুপুর আড়াইটে পর্যন্ত শংসাপত্র দেওয়া হবে। সেক্ষেত্রে একটি আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে নাগরিকদের। সেই আবেদনপত্র ড্রপ বক্সে ফেলতে হবে।ওই আবেদনপত্র দেওয়া ফোন নম্বরে লেখার জায়গা থাকবে। সেই নম্বরে ফোন করে বা এসএমএস মারফত পুরকর্মীরা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে জানিয়ে দেবেন কবে তাকে শংসাপত্র সংগ্রহের জন্য আসতে হবে। এই পদ্ধতিতে নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে শংসাপত্র দেওয়ার কেন্দ্রে অপেক্ষা করতে দেওয়া হবে না।’
উল্লেখ্য, করোনা সতর্কতা অবলম্বনে প্রথম থেকেই কলকাতাকে সেফ সাইডে রাখতে উদ্যোগ নিয়েছে কলকাতা পুরসভা।