কর্ণাটকের মতো পদ্ম অভিযান না হলেও বিজেপির টোপ গিলেই যে মঙ্গলবার সকালে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া-সহ ২২ বিধায়ক কংগ্রেস ছেড়েছেন, তা একপ্রকার স্পষ্ট। তবে কংগ্রেসের ঘর ভাঙলেও নিজেদের শিবির রক্ষায় সতর্ক গেরুয়া ব্রিগেড। মঙ্গলবার গভীর রাতেই বিজেপি বিধায়কদের নিয়ে দিল্লী পৌঁছন কৈলাস বিজয়বর্গীয় ও অনিল জৈন। এয়ারপোর্ট থেকে দুটি বাস ও গাড়িতে তাঁদের গুরুগ্রামের মানেসরের একটি হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয়।
কৈলাস বিজয়বর্গীয়র দাবি, জ্যোতিরাদিত্যের হাত ধরে কংগ্রেসের পতন সবে শুরু হল। অন্যান্য প্রদেশও এবার কংগ্রেসে বিদ্রোহের সাক্ষী থাকবে। অন্যদিকে, মধ্যপ্রদেশের ১৯ জন বিক্ষুব্ধ কংগ্রেস বিধায়কের পদত্যাগপত্র নিয়ে রাজ্য বিধানসভার অধ্যক্ষ এনপি প্রজাপতির বাড়িতে গিয়ে পদত্যাগপত্র পৌছে দিয়ে আসেন বিরোধী দলনেতা গোপাল ভার্গব, নরোত্তম মিশ্ররা। পাশাপাশি, মঙ্গলবার ভোপালে বৈঠকে বসে বিজেপির পরিষদীয় দল। গুরুত্বপূর্ণ এই বৈঠকে হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা দামোর সাংসদ প্রহ্লাদ প্যাটেল। ছিলেন দলের প্রবীণ নেতারাও।