কাশ্মীরের ম্যাচে দুরন্ত পারফমেন্স হলেও পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে যেন কিছুটা দমে গেল ইস্টবেঙ্গল। পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে ম্যাচ ড্র হল ইস্টবেঙ্গলের। গোটা ম্যাচের প্রথম দশ মিনিট আর শেষের দশ মিনিট বাদে নিজের নামের প্রতি সুবিচারই করতে পারেনি শতবর্ষের দলটি।
গত ম্যাচের মতোই এদিনও আক্রমণাত্মক ৪-৩-৩ ছকেই দল সাজিয়েছিলেন আলেহান্দ্রো। আক্রমণে মার্কোসের দুই পাশে কোলাডো এবং পিন্টু। তবে এদিন ডিফেন্সে একটি পরিবর্তন করেন ইস্টবেঙ্গল কোচ। রাইটব্যাকে কমলপ্রীতের জায়গায় প্রথম একাদশে নিয়ে আসেন সামাদ আলি মল্লিককে।
ম্যাচের শুরু থেকেই নড়বরে পঞ্জাবের বিরুদ্ধে প্রেসিং ফুটবল খেলা শুরু করে ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু গত ম্যাচের মতো টানা গতিময় ফুটবল খেলতে পারছিলেন না লাল-হলুদ খেলোয়াড়রা।
প্রথমে এক গোলে পিছিয়ে থাকার পর দ্বিতিয়ার্ধে আশা করা হয়েছিল শুরু থেকেই ঝাঁপাবে লাল হলুদ। গত ম্যাচে কাশ্মীরের কাল ঘাম ছুটিয়ে দিয়েছিলেন কোলাডো-খুয়ান জুটি। এদিন তাদের খেলতেই দিল না পঞ্জাব ডিফেন্স। মাঝমাঠের দখল নিতে না পারায় স্বাভাবিক ভাবেই আক্রমণে সেইভাবে উঠতেই পারল না আলেহান্দ্রো বাহিনী।
ইস্টবেঙ্গল কোচ ৬০ মিনিটে পিন্টুকে বসিয়ে মাঠে আনেন রোনাল্ডোকে। তাতেও লাভের লাভ কিছুই হয়নি অবশ্য। উল্টোদিকে সঞ্জু প্রধানের নেতৃত্বে বেশ কিছু আক্রমণ গড়ে তোলে পাঞ্জাব এফসি।