সকালে প্রশাসনিক বৈঠক সেরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পৌঁছে গিয়েছিলেন হাওড়ার এক বস্তিতে। শুনেছিলেন তাঁদের অভাব অভিযোগের কথা। বিকালে দীঘা সফরে গিয়ে চলে গেলেন মৎস্যজীবীদের বাড়ি। কথা বললেন তাঁদের সঙ্গে। দিলেন যে কোনও অসুবিধায় পাশে থাকার আশ্বাস।
আগামী কাল দীঘায় বিশ্বমানের কনভেনশন সেন্টারের উদ্বোধন করবেন মুখ্যমন্ত্রী। করবেন প্রশাসনিক বৈঠক। সেই জন্য আজই দীঘায় পৌঁছে গেছেন মুখ্যমন্ত্রী। আর পৌঁছেই মমতা চলে যান মৎস্যজীবীদের গ্রামে। দরিদ্র জেলে পরিবারের মানুষের সঙ্গে রীতিমতো খোশগল্প করেন। এমনকী মৎস্যজীবীদের সঙ্গে বসে চা-ও খান তিনি। কিছুক্ষণের মধ্যেই তৃণমূল নেত্রীকে ঘিরে ধরে কচিকাঁচারা। হাসি মুখে লজেন্সের কৌটো হাতে নিয়ে বাচ্চাদের মধ্যে লজেন্স বিলিও করেন মমতা। এদিন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন তৃণমূল নেতা তথা পরিবহন মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীও।
উল্লেখ্য, আগামী কাল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে কনভেনশন সেন্টারটির উদ্বোধন করবেন সেটি ৫.৫ একর খাস জায়গার উপর গড়ে উঠেছে। খরচ হয়েছে প্রায় ৭৫ কোটি টাকা৷ থাকছে এক হাজার আসনবিশিষ্ট বাতানুকূল অডিটরিয়াম-সহ ৩০০ আসনের কনফারেন্স রুমও। আছে উন্নত মানের ফুড কর্ণার, মাল্টি ফেসিলিটি রেস্তরাঁ এবং গাড়ি পার্কিং ও টেলি যোগাযোগেরও উন্নত ব্যবস্থাও।