২০১৫ সালেই ভোটার কার্ডের সঙ্গে আধার কার্ডের সংযুক্তিকরণের কথা বলেছিল নির্বাচন কমিশন। তখন অনেকে নিজে থেকে তা করলেও বাকি রয়ে গিয়েছিল দেশের অধিকাংশই ভোটার। যেহেতু সামনে আর বড় কোনও নির্বাচন নেই, তাই এরই মধ্যে সচিত্র ভোটার কার্ড বা এপিক কার্ডের সঙ্গে আধার কার্ডের সংযুক্তিকরণের কাজ সেরে ফেলতে চায় তাঁরা।
ইতিমধ্যেই এ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রককে চিঠিও লেখা হয়েছে। যা এই মুহূর্তে সবচেয়ে খবর হিসাবে চর্চা শুরু হয়েছে। সেই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ১২ ডিজিটের আধার নম্বরের সঙ্গে সচিত্র ভোটার কার্ডকে সংযুক্ত করতে চায় নির্বাচন কমিশন। তার জন্য ১৯৫০ সালের জনপ্রতিনিধি আইনে সংশোধনী আনা প্রয়োজন। এই সংযুক্তিকরণ ঘটলে ভুয়ো ভোটার আটকানো যাবে। আর এটা বাধ্যতামূলক হলে এক ব্যক্তি একটি ভোটের বেশি ভোট দিতে পারবে না।