কর্নাটকের বন্যায় জলের নীচে তুঙ্গভদ্রা নদীর তীরে অবস্থিত হাম্পিও। কর্নাটকের ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হাম্পির কাছে একটি দ্বীপে আটকে পড়া ৫৪৪ জন পর্যটককে নিরাপদে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। তবে বন্যার সতর্কতা থাকা সত্ত্বেও হোটেল মালিকরা পর্যটকদের আসতে দিয়েছেন বলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে প্রশাসন।
তুঙ্গভদ্রা ড্যাম থেকে জল ছাড়া হতে পারে, এই সতর্কতা আগে থেকেই হোটেলগুলিতে জানানো ছিল। তার পরেও তারা সতর্কবাণী উপেক্ষা করে পর্যটকদের আসতে দিয়েছে। এটা ঘোরতর অন্যায় বলে জানিয়েছে প্রশাসন। ওই দ্বীপে ১৬টি হোটেল রয়েছে।
এখানে বীরাপুরা গাড্ডে নামের একটি দ্বীপে আটকে পড়েন ৫৪৪ জন পর্যটক। এঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজন বিদেশি। হেলিকপ্টারের সাহায্যে এই পর্যটকদের উদ্ধার করেছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। কিন্তু পর্যটকদের জীবন ঝুঁকির মধ্যে ফেলায় এই দ্বীপের হোটেলগুলির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন কোপ্পালের ডেপুটি কমিশনার সি সুনীল কুমার।