জল্পনাকে সত্যি করে ফের স্থায়ী কর্মীদের বেতন বকেয়া পড়ল বিএসএনএলে। ফলে ফেব্রুয়ারির পর জুলাইয়ের বেতনও পেলেন না কর্মীরা। সংস্থার প্রায় ১.৬৫ লক্ষ কর্মী-অফিসার পড়লেন চরম আর্থিক সঙ্কটে।
আর্থিক সঙ্কটে এর আগে আর এক রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিকম সংস্থা এমটিএনএলেও স্থায়ী কর্মী-অফিসারদের বেতন বকেয়া পড়েছিল। এ বারও তা হয়েছে। বিএসএনএলের ইতিহাসে প্রথম বেতন বাকি পড়েছিল ফেব্রুয়ারিতে। সেই বেতন হয় মার্চের মাঝামাঝি। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী, জুলাইয়ের বেতন মাসের শেষ দিনেই হওয়ার কথা। বিএসএনএলের অল ইউনিয়ন্স অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক পি অভিমন্যু জানান, ‘এ দিনও বেতন হয়নি। এ নিয়ে কর্তৃপক্ষ তাঁদের কিছু জানাননি’ ।
সংস্থার সিএমডি পি কে পুরওয়ার অবশ্য জানিয়েছেন, এই মাসেই সংস্থায় বেতন হবে। সূত্রের খবর, বিএসএনএল এবং এমটিএনএলের বেতনের খরচ যথাক্রমে ৭৫০-৮৫০ কোটি ও ১৬০ কোটি টাকা।