বাংলার এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্ত, সমুদ্র থেকে পাহাড়, একুশে জুলাইয়ের সমাবেশ উপলক্ষ্যে কলকাতায় আসতে শুরু করে দিয়েছেন তৃণমূল সমর্থকরা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশে থাকার বার্তা দিতে হাজার হাজার কর্মী-সমর্থকেরা দূরদূরান্ত থেকে কলকাতা আসছেন। শুক্রবার রাত থেকেই হাওড়া ও শিয়ালদহ স্টেশনে ট্রেন থেকে নামছেন হাজার হাজার ঘাসফুল সমর্থক। এদের কারও থাকার ব্যবস্থা হয়েছে গীতাঞ্জলী স্টেডিয়ামে। কেউ থাকবেন করুণাময়ীতে।
প্রতি বছরের মতো এবারও কর্মী সমর্থকদের মধ্যে একুশ জুলাই নিয়ে উৎসাহ তুঙ্গে, এমনটাই মনে করছেন তৃণমূল নেতা জীবন সাহা। তিনি বলেন, প্রতিটি জেলার সমর্থকদের তাদের নির্দিষ্ট জায়গায় যাওয়ার নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে। মুর্শিদাবাদ-মালদার সমর্থকদের রাখা হবে গীতাঞ্জলী স্টেডিয়ামে, জলপাইগুড়ি-বাঁকুড়া-পুরুলিয়ার সমর্থকর…
[1:51 PM, 7/20/2019] Abhishek Da Rtizen: এক ঘন্টায় হাজার রুটি – স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে সাহায্য করতে স্বয়ংক্রিয় রুটি বানানোর মেশিন কিনছে পুরসভা
বাংলার স্বনির্ভর মহিলা গোষ্ঠীগুলিকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসছে কলকাতা পুরসভা। এবার এক হাজার রুটি তৈরি করতে সময় লাগবে এক ঘন্টা। মহিলা গোষ্ঠীগুলিকে সাহায্য করতে এধরণের অত্যাধুনিক মেশিন কিনতে চলছে কলকাতা পুরসভা৷ সম্প্রতি মেয়র পারিষদ তারক সিং একথা জানিয়েছেন৷ খুব শীঘ্রই নয়ডা থেকে আনা হবে সেই স্বয়ংক্রিয় রুটি বানানোর মেশিন।
কিন্তু হঠাৎ কেন এই রুটি তৈরির মেশিন কিনছে পুরসভা? সূত্রের খবর অনুযায়ী, লায়ন্স ক্লাবের উদ্যোগে এবার থেকে কলকাতার ২টি জায়গায় সাধারণ মানুষকে মাত্র ৬ টাকায় ডাল,ভাত,তরকারি খাওয়ানো হবে। চলতি বছরের অগস্ট মাস থেকেই চালু হবে এই সস্তার হোটেল৷ সম্প্রতি লায়ন্স ক্লাবের কয়েকজন সদস্য তারক সিংয়ের সঙ্গে এসে এব্যাপারে কথা বলেন৷ কলকাতা পুরসভা তাদেরকে জায়গা দিতে রাজি হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ঠিক করা হয়েছে গার্ডেনরিচ ফ্লাইওভারের নিচে জায়গা দেবে পুরসভা। আরও একটি জায়গা দেওয়া হবে সম্ভবত কলকাতার কোনও সরকারি হাসপাতালের সামনে। প্রতিদিন ৬০০ থেকে ৭০০ জনের খাওয়ার ব্যবস্থা থাকবে এখানে।
পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, এই মেশিনে একটি রুটি বানাতে খরচ পড়বে ৭৫ পয়সা। সেই রুটি বিক্রি করা যাবে এক টাকায়। একটি সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় মেশিনের দাম পড়বে সাত লক্ষ টাকা। প্রথমে একটি মেশিন এনে আগ্রহী কোনও স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে ব্যবহার করতে দেওয়া হবে।