ম্যাচের বয়স যখন মাত্র ৬ ওভার। রোহিত শর্মা ফিরে গেলেন গ্যালারিতে, ধারাভাষ্যকাররাও বলছিলেন, ব্যাট–প্যাড দুটোই বলের খুব কাছাকাছি ছিল। রোহিতের হতাশা দেখে মনে হচ্ছে ব্যাপারটা স্পষ্ট নয়। তারপরই দেশ জুড়ে তুলোধনা টিভি আম্পায়ার মাইকেল গফ কে । বিসিসিআইয়ের প্যানেলে থাকা বাংলার তিন আম্পায়ারও গফকে ক্লিন চিট দিলেন না। আউট করতে টিভি আম্পায়ারের কাছে অকাট্য প্রমাণ থাকতে হয়। রোহিতের সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে তা ছিল না। ফলে ব্যাপারটা যথাযথ হয়নি বলেই মনে হয়।’ কার্যত আম্পায়ারও আউট দেননি।
অন্যরাও সাদা চোখে বিষয়টা দেখেছেন। প্রাক্তন আম্পায়ার সুব্রত পোড়েল অবশ্য গফের পাশেই, ‘আম্পায়ারের মনে হয়েছে বল ব্যাটে লেগেছে। তাই আউট দিয়েছেন। আমরা টিভিতে কী দেখছি সেটা বিচার্য নয়। টিভি আম্পায়ার নিশ্চয়ই আমাদের থেকে বেশিকিছু দেখে নিশ্চিত হয়েই সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন।’ তাঁর কথায়, ‘নিশ্চিত হওয়ার জন্য যত বেশি প্রযুক্তি ব্যবহার হবে ততই ভাল। হটস্পট থাকলে বল ব্যাটে লেগেছে কিনা, সেটা আরও স্পষ্ট হয়ে যেত।’ যা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে ক্রিকেট মহলে।