দেশের একমাত্র বেসরকারি আবহাওয়া সংস্থা স্কাইমেট জানিয়েছে, এ বছর প্রাক-বর্ষায় যা বৃষ্টি হয়েছে, তা গত ৬৫ বছরে দ্বিতীয় নিম্নতম। প্রাক-বর্ষার বৃষ্টি ভারতের মতো দেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শুধু মাত্র জলবায়ুগত কারণের জন্য প্রাক-বর্ষা গুরুত্বপূর্ণ এমনটা নয়। অর্থনৈতিক দিক থেকেও প্রাক মরশুম বৃষ্টি গুরুত্বপূর্ণ। স্কাইমেটের তরফে জানানো হয়েছে, “গত ৬৫ বছরের এটা দ্বিতীয় শুষ্কতম প্রাক-বর্ষার মরশুম। ২০১২ সালে এটি সর্বনিম্ন ছিল। সে বার প্রাক-বর্ষার বৃষ্টির ঘাটতি ছিল ৩১%”। ২০১৯ সালের পরিসংখ্যান মিলে গিয়েছে ২০০৯ সালের সঙ্গে। সে বারও প্রাক-বর্ষার বৃষ্টির ঘাটতির পরিমাণ ছিল ২৫%।
স্কাইমেট আরো জানিয়েছে, এবার সব রিজিয়নেই প্রাক-বর্ষার বৃষ্টি কম হয়েছে। এই সময় অর্থাৎ মার্চ, এপ্রিল ও মে মাস শেষ হয়েছে বৃষ্টির ২৫% ঘাটতি নিয়ে। উত্তর-পশ্চিম ভারতে বৃষ্টির ঘাটতি ৩০%, মধ্য ভারতে ১৮%, পূর্ব-উত্তরপূর্ব ভারতে ১৪% এবং দক্ষিণে বৃষ্টির ঘাটতি হয়েছে ৪৭%।