বড় ব্যবধানে গান্ধীনগর থেকে জয় পেয়েছেন বিজেপির সেনাপতি অমিত শাহ। আসন্ন গঠিত মন্ত্রিসভায় গুরুত্বপূর্ণ পদও পাবেন হয়ত। কিন্তু তার মধ্যেই তাঁকে খোয়াতে হতে পারে দলের সভাপতি পদ। খুব দায়িত্বের সঙ্গে বিগত কয়েক বছর এই পদ সামলানোর পরেও তাঁকে এই পদ থেকে অব্যাহত দেওয়া হতে পারে বলে খবর অশোক রোডের অন্দরে।
গান্ধীনগর থেকে অমিত শাহের প্রার্থী হওয়ার পর থেকেই দলের অন্দরে নানা সমালোচনা শুরু হয় অমিত শাহের বিরুদ্ধে। কিন্তু এখন তা থেমে গিয়েছে। তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, প্রতিরক্ষামন্ত্রী হতে পারেন, এমন কথাও শোনা যাচ্ছে দলের ভেতর থেকে। তবে সূত্রের খবর, যোগ্য উত্তরসূরি পাওয়ার পরই অমিত শাহকে সভাপতির পদ থেকে সরিয়ে মন্ত্রিসভায় স্থান দেওয়া হবে।
মোদী গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রীত্বের সময়ে অন্যতম ক্ষমতাশালী মন্ত্রী ছিলেন অমিত শাহ। রাজ্যের স্বরাষ্ট্র দপ্তর ছাড়াও একাধিক গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর ছিল তাঁর অধীনে। কেন্দ্রীয়ভাবে তাঁকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল ২০১৪ সালে উত্তরপ্রদেশের। সেই ভোটে ৮০টির মধ্যে ৭৩টি আসন দখল করেছিল বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট। ২০১৪ সালের জুলাইয়ে তাঁকে দলীয় সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। এখন কি হবে সেটা জানার জন্য দেশবাসীকে অপেক্ষা করতে হবে আর কিছুদিন।