আগামীকালই জানা যাবে কে দিল্লীর মসনদ দখল করবেন। এখন সব প্রার্থীদের ভাগ্য বন্দি স্ট্রং রুমে। নিরাপত্তা আঁটোসাঁটো করতে তৎপর নির্বাচন কমিশন। বিরোধীরা বারবার এই নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। আর তাতেই নড়েচড়ে বসেছে কমিশন। কেন্দ্রীয় বাহিনীর পাশাপাশি মোতায়েন থাকবে কলকাতা পুলিশের ৪ হাজার কর্মী৷ এছাড়া রাজ্যের অন্যান্য গণনা কেন্দ্রের নিরপত্তাও জোরদার করা হয়েছে৷
নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, কলকাতায় ১০টি স্ট্রং রুম রয়েছে৷ সেখানে কড়া নিরাপত্তায় রয়েছে ইভিএম মেশিন৷ নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী৷ অন্যদিকে লালবাজার সূত্রে খবর, কাউন্টিং হলের বাইরের নিরাপত্তার দায়িত্বে বাহিনীর পাশাপাশি থাকবে কলকাতা পুলিশ৷ মোতায়েন থাকবে কলকাতা পুলিশের ৪ হাজার কর্মী৷ নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়াম, আলিপুরে হেস্টিংস হাউস এবং বিজয়গড়ের গণনা কেন্দ্রে কলকাতা পুলিশের দু’জন করে ডেপুটি কমিশনার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন৷
রাজ্যে গণনাকেন্দ্র ঘিরে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে। স্ট্রং রুম, কাউন্টিং হলে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। কাউন্টিং হলের বাইরে অর্থাৎ মূল গেটে থাকবে সশস্ত্র রাজ্য পুলিশ৷ গণনা কেন্দ্রের ১০০ মিটার পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি থাকবে। মোবাইল নিয়ে কেউ কাউন্টিং হলে ঢুকতে পারবে না৷ এমনটাই নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের৷ সেক্ষেত্রে ভিতরে মোবাইল জমা রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে৷