দেশের সাধারন মানুষ আর ৪৮ ঘন্টার মধ্যেই প্রথম দফার ভোট দিতে যাবে। আর এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে নির্বাচন নিয়ে নাটক যেন বেড়েই চলেছে ক্রমে। ভোটের মুখেই অপসারণ করে দেওয়া হল কোচবিহারের পুলিশ সুপার অভিষেক গুপ্তাকে। এই পদে বসানো হল অমিত কুমার সিং-কে।
কমিশন নির্দেশ পাঠিয়েছেন যে ২০১১ ব্যাচের আইপিএস অফিসার অভিষেক গুপ্তা নির্বাচনের কোন কাজে নিযুক্ত থাকতে পারবে না। আর বিকেলের মধ্যেই তাঁকে দায়িত্ব ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে। নতুন এসপিকে আজই দায়িত্ব নেওয়ারও নির্দেশ পাঠিয়েছে মুখ্যসচিবের কাছে।
আর এখানেই প্রশ্ন তুলেছে বিরোধীরা। তাদের দাবি নির্বাচন কমিশন বিজেপির অঙ্গুলি নির্দেশই কাজ করছে। প্রসঙ্গত, গত রবিবার কোচবিহারে মোদীর সভা থেকে অভিষেক গুপ্তার বিরুদ্ধে সরাসরি হুমকি দেগেছিল বিজেপি নেতা মুকুল রায়। এসপির নাম করেই সরাসরি ‘দেখে নেব’ , ‘সরিয়ে দেব’ বলে হুমকি দেয় মুকিল রায়। তিনি এসপিকে হুমকি দেন, ‘এই সভা করা নিয়ে তুমি যা করলে। আমি আরও ১০ বছর রাজনীতিতে থাকব। তুমি কত বড় এসপি আমি তা দেখে নেব।’ আর তার ২-৩ দিন পরেই এই অপসারণ। তাই অনেক রাজনীতি বিশেষজ্ঞ মনে করছেন যে এর মধ্যে রাজনীতির খেলা চলছে। যেই বিজেপির বিরুদ্ধাচরণ করছে তাকেই চরম শাস্তির মুখে পড়তে হচ্ছে।মুকুলের ‘হুমকি’ মিলে গেল – এসপি অভিষেক গুপ্তাকে সরিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন
দেশের সাধারন মানুষ আর ৪৮ ঘন্টার মধ্যেই প্রথম দফার ভোট দিতে যাবে। আর এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে নির্বাচন নিয়ে নাটক যেন বেড়েই চলেছে ক্রমে। ভোটের মুখেই অপসারণ করে দেওয়া হল কোচবিহারের পুলিশ সুপার অভিষেক গুপ্তাকে। এই পদে বসানো হল অমিত কুমার সিং-কে।
কমিশন নির্দেশ পাঠিয়েছেন যে ২০১১ ব্যাচের আইপিএস অফিসার অভিষেক গুপ্তা নির্বাচনের কোন কাজে নিযুক্ত থাকতে পারবে না। আর বিকেলের মধ্যেই তাঁকে দায়িত্ব ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে। নতুন এসপিকে আজই দায়িত্ব নেওয়ারও নির্দেশ পাঠিয়েছে মুখ্যসচিবের কাছে।
আর এখানেই প্রশ্ন তুলেছে বিরোধীরা। তাদের দাবি নির্বাচন কমিশন বিজেপির অঙ্গুলি নির্দেশই কাজ করছে। প্রসঙ্গত, গত রবিবার কোচবিহারে মোদীর সভা থেকে অভিষেক গুপ্তার বিরুদ্ধে সরাসরি হুমকি দেগেছিল বিজেপি নেতা মুকুল রায়। এসপির নাম করেই সরাসরি ‘দেখে নেব’ , ‘সরিয়ে দেব’ বলে হুমকি দেয় মুকিল রায়। তিনি এসপিকে হুমকি দেন, ‘এই সভা করা নিয়ে তুমি যা করলে। আমি আরও ১০ বছর রাজনীতিতে থাকব। তুমি কত বড় এসপি আমি তা দেখে নেব।’ আর তার ২-৩ দিন পরেই এই অপসারণ। তাই অনেক রাজনীতি বিশেষজ্ঞ মনে করছেন যে এর মধ্যে রাজনীতির খেলা চলছে। যেই বিজেপির বিরুদ্ধাচরণ করছে তাকেই চরম শাস্তির মুখে পড়তে হচ্ছে।