মমতার আমলেই বাংলাতে বন্ধ হয়েছে লোডশেডিং। সাধারণ মানুষকে যাতে অন্ধকারে বা গরমে কষ্ট পেতে না হয় তাই বিদ্যুতের ঘাটতি যেন কম না পড়ে সেদিকে তীক্ষ্ণ নজর রাখেন তিনি। আর সেই কারণেই এখন পূর্বের তুলনায় যথেষ্ট বিদ্যুৎ সঞ্চিত থাকে। আসন্ন লোকসভা ভোটেও যাতে বাংলার এই সুনাম বজায় থাকে তাই ভোটের সময় বিদ্যুৎ পরিষেবা সচল রাখবে মমতার সরকার।
সমস্ত ভোট গ্রহণ কেন্দ্র ও গননা কেন্দ্রে নিরবিচ্ছিন্ন পরিষেবা বজায় রাখতে, সব সরকারি ও বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদন,সংবহন ও বন্টন সংস্থাকে সতর্ক করেছেন সংশ্লিষ্ট দফতরের মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। এবিষয়ে পরিকল্পনা সংক্রান্ত রিপোর্টও তলব করেছেন রাজ্যের বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব।
হুকিংয়ের জেরে বিদ্যুৎ ঘাটতি পূরণে, সরকারি ও বেসরকারি বিদ্যুৎ সংস্থাগুলিকে উৎপাদন বাড়ানোর উপরও জোর দিতে বলেছেন মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। লোকসভা ভোটে রাজ্যের সব প্রান্তে বিদ্যুতের সংবহন ও বন্টন সচল রাখতে পরিকল্পনা করে এগোতে চাইছে বিদ্যুৎ দফতর।
ভোট শুরুর ঠিক আগে, বিদ্যুত দফতরের কর্মীদের নিজেদের কর্তব্যে সচেতন থাকারও বার্তা দিয়েছেন শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। এক মাসেরও বেশি সময় ধরে চলবে ভোট যজ্ঞ। সাত দফার নির্বাচন চলাকালীন, ভোটার ও ভোটকর্মীদের গ্রীষ্মের দাবদাহে, বিদ্যুৎ ঘাটতির জেরে যাতে অসুবিধায় পড়তে না হয়, তাই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী শোভনদেব।