ব্রিগেডের জন্য উত্তীর্ণ, সল্টলেক স্টেডিয়ামের মতো সরকারি জায়গা চাইল বামেরা। মহানগরীর অন্তত ৬০টি ধর্মশালাও দুদিনের জন্য ভাড়া নিচ্ছে সিপিএম। আলিমুদ্দিনের দাবি, ব্রিগেডের আগের দিনই এইসব জায়গায় চলে আসবেন দলীয় কর্মীরা।
ব্রিগেডে আসা বাম কর্মীদের খাবার বিলি বা জোগান দেবে কলকাতা জেলা সিপিএম। আলিমুদ্দিনের দাবি, ২ ফেব্রুয়ারি কলকাতায় আসবেন উত্তরবঙ্গের ছ’টি জেলার কর্মীরা। তাই স্থান সংকুলানের জন্য এবারই প্রথম ময়দানে অস্থায়ী ছাউনি তৈরি করতে সেনার থেকেও অনুমতি নেওয়া হয়েছে। অন্তত দশ হাজার মানুষের রাত্রিবাসের জন্য তৈরি হবে অস্থায়ী ছাউনি। নৈশাহারের জন্য তাঁদের দেওয়া হবে রুটি, তরকারি, মিষ্টি। আবার কোথাও ডাল-ভাত। কলকাতার ৫২টি এরিয়া কমিটিকে এই কাজে যুক্ত করা হয়েছে।
আলিমুদ্দিনের নেতাদের পরিকল্পনা রয়েছে, কলকাতা স্টেশন লাগোয়া ফাঁকা জায়গায় খিচুড়ি, তরকারি রান্না করে পরিবেশন করা। পশ্চিমাঞ্চলের জেলার মানুষদের জন্য এই ব্যবস্থা। তবে গোটাটাই নির্ভর করছে রেলের অনুমতির ওপর। শিয়ালদহ, হাওড়া ও কলকাতা স্টেশনে যারা থাকবেন তাঁদের জন্যও খাবার ও জলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আবার রাত্রিবাসের জন্য রেলকেও চিঠি দিয়েছে আলিমুদ্দিন।