সেনাবাহিনীতে পরিবেশিত খাবারের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন তিনি। ২০১৭ সালে ভিডিও পোস্ট করার জন্য তেজবাহাদুরের বিরুদ্ধে তদন্তকারী কমিটি বসে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফেও তদন্ত করা হয়, এবং প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকেও রিপোর্ট চেয়ে পাঠানো হয়। পরে বলা হয় তিনি নাকি ভুয়ো তথ্য দিয়েছেন তাই তড়িঘড়ি তাঁকে বরখাস্ত অবধি করা হয়েছিল। সেই তেজবাহাদুর ফের উঠে এলেন শিরোনামে। হরিয়ানায় নিজের বাড়ি থেকেই উদ্ধার হল তাঁর সন্তানের মৃতদেহ। পুলিশের সন্দেহ জওয়ানের ছেলে রোহিত আত্মহত্যা করেছে।
কুম্ভমেলার জন্য উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে ছিলেন তেজবাহাদুর। গোটা বিষয় তিনি কিছু জানতেন না। পুলিশ মারফতই তাঁকে খবর দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। পুলিশ সূত্রে খবর, একটি ফোন মারফত খবর আসে যে হরিয়ানায় জওয়ান তেজবাহাদুরের ছেলে রোহিত আত্মহত্যা করেছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গেলে দেখা যায়, যে ঘরে সে রয়েছে তা ভিতর থেকেই বন্ধ। ঘরের জানলা দিয়ে দেখা যায় রোহিতের নিথর দেহ, এবং তার হাতে একটি পিস্তল। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, নিজেকে গুলি করেই আত্মহত্যা করেছে সে। তবে ঠিক কী কারণে এই আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত তা তদন্ত করছে পুলিশ।