ইতিহাসের প্রবেশিকা পরীক্ষায় দূর্নীতির কুশীলবদের ধরতে এবার তদন্ত করার সিদ্ধান্ত নিল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। দূর্নীতিতে অভিযুক্ত ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপকদের সঙ্গে উপাচার্য সুরঞ্জন দাস একটি বৈঠক করেন। তার পরেই তদন্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
একটি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ইতিহাসের প্রবেশিকা পরীক্ষার ফলাফল এবং রিভিউ পদ্ধতি নিয়ে জনমানসে যেভাবে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে তার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নিরপেক্ষ তদন্ত করবে।
প্রবেশিকা নিয়ে দূর্নীতি সামনে আসতেই উপাচার্য সুরঞ্জন দাসের থেকে গোটা বিষয়ের রিপোর্ট তলব করেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। নড়েচড়ে বসে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। জানা গেছে, প্রথমে প্রবেশিকার দায়িত্বে থাকা রেজিস্ট্রার চিরঞ্জীব ভট্টাচার্যের থেকে ইমেলে রিপোর্ট তলব করেন উপাচার্য। তারপরেই ইতিহাসের অধ্যাপক তথা জুটার সক্রিয় সদস্য মেরুনা মুর্মু, সম্প্রীতা মিত্র এবং সুদেষ্ণা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠকে বসেন উপাচার্য। বৈঠক শেষে তদন্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।