৩৯ বছর আগের মরিচঝাঁপি হত্যাকাণ্ড। ঘটনার বর্বতার কথা মনে করলে এখনও আঁতকে ওঠেন অনেকে। মরিচঝাঁপির নিহতদের স্মৃতিতর্পণে এবার সেখানে স্মৃতিসৌধ বানাবে রাজ্য সরকার। বিধানসভায় ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী।
বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে কয়েক বছর হয়েছে মাত্র। উদ্বাস্তু হয়ে আসা শরণার্থীদের উচ্ছেদের জন্য তৎকালীন বাম সরকারের পুলিশ সুন্দরবন অঞ্চলের মরিচঝাঁপি দ্বীপটি ঘিরে ফেলে। ১৯৭৯ সালের ৩১শে জানুয়ারি অনাহারে এবং পুলিশের গুলিবর্ষণে দ্বীপের বহু মানুষ নিহত হন। বাম জমানায় প্রথম সংগঠিত হত্যাকাণ্ড মরিচঝাঁপি।
বামেদের নৃশংসরূপের বর্ণনা দিতে গিয়ে এখনও রাজ্যবাসীর মুখে উঠে আসে মরিচধাঁপির নাম। এবার নিহতদের শ্রদ্ধা জানাতে সুন্দরবনের সেই দ্বীপেই স্মৃতিসৌধ গড়ার পরিকল্পনা রাজ্যের।
একই সঙ্গে বিধানসভায় বিধায়কদের প্রশ্নের উত্তরে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, গঙ্গাসাগর, বকখালিতে পর্যটনে আরও জোর দেওয়া হবে। নবদ্বীপ, কোচবিহার, চুরুলিয়া, পলাশিকে হেরিটেজ টাউন ঘোষণা করা হবে।