‘১৯শের টার্গেট ৪২এ ৪২, এটাই এবারের ২১শের অঙ্গীকার। আগামীর ২১ হবে ভারত জয়ের।’
‘১৯শে জানুযারী ব্রিগেডের সভা থেকে বিজেপি’কে ভারত ছাড়ার ডাক। বিজেপি বিরোধী রাজনেতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ করে গড়া হবে ফেডারেল ফ্রন্ট। সেখানে হাজির থাকবেন বিজেপি বিরোধী রাজনেতিক দলের সব নেতারা। তৃণমূল চেয়ার পছন্দ করে না।’
‘১লা অগাস্ট থেকে ১৫ই অগাষ্ট ব্রিগেডে ‘দেশ বাঁচাও’ কর্মসূচির ডাক তৃণমূল সুপ্রিমোর।’
নভেম্বর থেকেই ব্রিগেডে সভার প্রস্তুতি শুরু দলীয় নেতা কর্মীকে নির্দেশ দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
‘১৯শে মধ্যপ্রদেশ, বিহার, উত্তরপ্রদেশ, পঞ্জাব, রাজস্থান, গুজরাত, ওড়িশা থেকে বিজোপির আসন কমবে। ১০০ থেকে ১৫০টার মধ্যে আসন পেতে পারে বিজেপি।’
‘টাকা দিয়ে ভোটে জেতার চেষ্টা করছে বিজেপি। ত্রিপুরার কৌশল বাংলায় প্রয়োগের চেষ্টা করছে বিজেপি। সজাগ থাকতে হবে রাজ্যবাসীকে।’
‘বাংলার সিপিএমের হার্মাদ এখন বিজেপির ওস্তাদ। রাজ্যে তৃণমূলের বিরোধীতায় কংগ্রেস, সিপিএম, বিজেপি এক হয়ে গিয়েছে।’
‘রাজ্যে কংগ্রেস সিপিএমের সাহায্য চাই না। কিন্তু জাতীয় স্তরে এক নীতি, রাজ্যে আরেক নীতি চলবে না।’
২৪শে জুলাই মেদিনীপুর কলেজ মাঠে প্রধানমন্ত্রী জনসভার পাল্টা জনসভার ডাক তৃণমূল সুপ্রিমোর। শামিয়ানা ভেঙে পড়া নিয়ে বিজেপিকে কটাক্ষ তৃণণূল নেত্রীর। ওই সভায় বক্তা থাকবেন, সুব্রত বক্সি, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, শুভেন্দু অধিকারী, ফিরহাদ হাকিম, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
৯ই অগাস্ট উত্তরবঙ্গে ও ১০ই আগাস্ট দক্ষিণবঙ্গে আদিবাসী দিবস পালন করবে তৃণণূল। মমতা থাকবেন ঝাড়গ্রামে।
২৮ অগাস্ট তৃণমূল ছাত্র পরিষদের বর্ষপূর্তি পালন করবে টিএমসিপি।
৫ই সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবস পালন করবে তৃণমূল।