দায়িত্ব নিয়ে রাজ্যের বেহাল স্বাস্থ্য পরিষেবার উন্নতিতে নজর দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় গড়ে উঠেছে সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল। হাল ফিরেছে স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলির। এবার স্বাস্থ্য পরিষেবাকে আরও চাঙ্গা করতে উপস্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলির হাল ফেরানোর উদ্যোগ নিল রাজ্য সরকার। তৃণমূল স্তরে স্বাস্থ্য পরিষেবার উন্নতির লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ।
স্বাস্থ্য দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, “আগামী পাঁচ বছরে রাজ্যে ১০,৩৫৭টি উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র হবে। পরিষেবার দিতে নিয়োগ করা হবে ৫,২৫০ জন কর্মী। ” বিগত বাম সরকারকে কটাক্ষ করে চন্দ্রিমাদেবী বলেন, “বাম আমলে সরকারের স্বাস্থ্য পরিষেবায় বাজেট ছিল ৬৮২কোটি টাকা| ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮,৭৩৩ কোটিতে। “ দেশে স্বাস্থ্য পরিষেবায় বাংলাই প্রথম বলে দাবি করেন মন্ত্রী।
বর্তমানে সাড়ে নয় কোটি মানুষের কাছে বিনামূল্যে পৌঁছে যাচ্ছে এই সরকারি স্বাস্থ্য পরিষেবা। পিপিপি মডেলে গড়ে উঠেছে ডায়গনস্টিক সেন্টার। হাসপাতালেই খুলেছে সুলভ মূল্যের ওষুধের দোকান। স্বাস্থ্য পরিষেবায় ‘স্বাস্থ্যসাথী’ প্রকল্প নজর কেড়েছে দেশের সর্বত্র।