কলম্বিয়া ও ইংল্যান্ডের গোলরক্ষককে সালাম। দুজনই সেরা। তবে টাইব্রেকারে জিতেছে ইংল্যান্ড। ফলে কোয়ার্টার ফাইনালে তারা। টাইব্রেকে ৪-৩ ব্যবধানে জয় এসেছে। শ্বাসরুদ্ধকর এক ম্যাচের সমাপ্তি। অতিরিক্ত সময়েও ফল ১-১ থাকে। ইংল্যান্ডের হেন্ডারসন মিস করেন। কলম্বিয়ার হয়ে গোলের সুযোগ হাতছাড়া করেন ইউরিব ও বাক্কা।
হ্যারি কেনের গোলটি ইংল্যান্ডকে রাশিয়া বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে তুলতে পারত। অন্তিম মুহূর্তে সেটা হতে দেননি কলম্বিয়ার ইয়ারি মিনা। গোল করেন হেড থেকে যোগ করা সময়ে (৯০+৩)। ১-১ সমতায় চলে আসে ম্যাচ। ফলে খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। পেশিশক্তির ম্যাচ দেখল বিশ্বকাপ। অতিরিক্ত সময়ে কলম্বিয়া আরও ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে; কর্নারও পায়। গোলের সুযোগও আসে। অতিরিক্ত সময়ে শুধু বল এপাশ-ওপাশ হয়েছে। জোরালো আক্রমণ হলেও গোল আসেনি।
গ্যালারিতে বসা হামেস রদ্রিগেজের অমন করুণ মুখটি বার বার টিভিতে ভেসে আসছিল। দলের প্রয়োজনের সময় বেরসিক ইনজুরি তাকে মাঠের বাইরে বসিয়ে রেখেছে। এদিকে দল হেরে যাওয়ার উপক্রম। অসহায় বোধ করছিলেন। ইংল্যান্ড-কলম্বিয়ার ম্যাচকে কার্ডের ম্যাচ বলা চলে। কলম্বিয়ার ছয় ও ইংল্যান্ডের দুজন কার্ড পেয়েছেন। তা-ও হলুদকার্ড। এই বিশ্বকাপে ব্রাজিল ও সুইডেন দুই হলুদ জার্সিধারী কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে।
ইংল্যান্ডকে মানসিকভাবে একটু দুর্বল মনে হয়েছে। প্রথমার্ধ শেষে কিংবদন্তি গ্যারি লিনেকার তাই বলছিলেন। কলম্বিয়া গোলের জন্য হন্যে হয়েছিল। ইংল্যান্ড তেমন আগ্রাসী ছিল না। কলম্বিয়া সুযোগের অপেক্ষায় ছিল। প্রথমার্ধ শেষে গোলশূন্য ছিল ম্যাচ। ইংল্যান্ড ভালো সুযোগ পেয়েও গোল পায়নি এটা হতাশার কারণ ছিল ইংলিশদের।
এর আগে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে উরুগুয়ে, ফ্রান্স, ব্রাজিল, বেলজিয়াম, সুইডেন, রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া।
কলম্বিয়া ও ইংল্যান্ডের গোলরক্ষককে সালাম। দুজনই সেরা। তবে টাইব্রেকারে জিতেছে ইংল্যান্ড। ফলে কোয়ার্টার ফাইনালে তারা। টাইব্রেকে ৪-৩ ব্যবধানে জয় এসেছে। শ্বাসরুদ্ধকর এক ম্যাচের সমাপ্তি। অতিরিক্ত সময়েও ফল ১-১ থাকে। ইংল্যান্ডের হেন্ডারসন মিস করেন। কলম্বিয়ার হয়ে গোলের সুযোগ হাতছাড়া করেন ইউরিব ও বাক্কা।
হ্যারি কেনের গোলটি ইংল্যান্ডকে রাশিয়া বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে তুলতে পারত। অন্তিম মুহূর্তে সেটা হতে দেননি কলম্বিয়ার ইয়ারি মিনা। গোল করেন হেড থেকে যোগ করা সময়ে (৯০+৩)। ১-১ সমতায় চলে আসে ম্যাচ। ফলে খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। পেশিশক্তির ম্যাচ দেখল বিশ্বকাপ। অতিরিক্ত সময়ে কলম্বিয়া আরও ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে; কর্নারও পায়। গোলের সুযোগও আসে। অতিরিক্ত সময়ে শুধু বল এপাশ-ওপাশ হয়েছে। জোরালো আক্রমণ হলেও গোল আসেনি।
গ্যালারিতে বসা হামেস রদ্রিগেজের অমন করুণ মুখটি বার বার টিভিতে ভেসে আসছিল। দলের প্রয়োজনের সময় বেরসিক ইনজুরি তাকে মাঠের বাইরে বসিয়ে রেখেছে। এদিকে দল হেরে যাওয়ার উপক্রম। অসহায় বোধ করছিলেন। ইংল্যান্ড-কলম্বিয়ার ম্যাচকে কার্ডের ম্যাচ বলা চলে। কলম্বিয়ার ছয় ও ইংল্যান্ডের দুজন কার্ড পেয়েছেন। তা-ও হলুদকার্ড। এই বিশ্বকাপে ব্রাজিল ও সুইডেন দুই হলুদ জার্সিধারী কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে।
দ্বিতীয়ার্ধে কার্লোস বাক্কা দারুণ সুযোগ পেয়েছিলেন। কলম্বিয়া সমতায় ফিরলেও ম্যাচটির জীবন থাকে। না, গোল হয়নি। এ ছাড়া ভালো চেষ্টা করেছে দক্ষিণ আমেরিকার দেশটি; কিন্তু দল এতগুলো কার্ড হজম করলে তো খেলার সাহস কমে যায়।
বিবিসির বিশেষ স্টুডিও বসেছে রেড স্কয়ারের পাশে। সেখানে গতকাল ছিল উত্তেজনা। এই উত্তেজনা প্রথমার্ধে এক আজব ঘটনাকে ঘিরে। কলম্বিয়ার বারিওস মাথা দিয়ে হেন্ডারসনের বুকে আঘাত করেন। হেন্ডারসন মাটিতে পড়ে যান। রেফারি হলুদকার্ড দেন (৩৯ মিনিট)। এমন এক আঘাত ফরাসি কিংবদন্তি জিনেদিন জিদান করেছিলেন। ২০০৬ বিশ্বকাপের ফাইনালে মাতেরাজ্জিকে হেডবাউট (ঢুঁস) করে লালকার্ড দেখেন ১৯৯৮ বিশ্বকাপজয়ী জিদান। ইতালি ২০০৬ সালের ফাইনাল জিতেছিল। জিদানের প্রসঙ্গ চলে এলো মস্কোর স্পারটাক স্টেডিয়ামে শেষ ষোলোর শেষ ম্যাচে।
ইংল্যান্ডকে মানসিকভাবে একটু দুর্বল মনে হয়েছে। প্রথমার্ধ শেষে কিংবদন্তি গ্যারি লিনেকার তাই বলছিলেন। কলম্বিয়া গোলের জন্য হন্যে হয়েছিল। ইংল্যান্ড তেমন আগ্রাসী ছিল না। কলম্বিয়া সুযোগের অপেক্ষায় ছিল। প্রথমার্ধ শেষে গোলশূন্য ছিল ম্যাচ। ইংল্যান্ড ভালো সুযোগ পেয়েও গোল পায়নিÑ এটা হতাশার কারণ ছিল ইংলিশদের।
এর আগে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে উরুগুয়ে, ফ্রান্স, ব্রাজিল, বেলজিয়াম, সুইডেন, রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া।