নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর ভাই বোনেদের মধ্যে মেজদা শরৎচন্দ্র বসুর সঙ্গে ছিল তাঁর অন্তরঙ্গতা। প্রথম থেকেই শরৎচন্দ্র বসু নেতাজীর বৈপ্লবিক চিন্তাধারাকে সমর্থন করতেন। দুজনের ব্যস্তময় জীবনেও জড়িয়ে থ... Read more
রাত্রি তার ঘন কালো পক্ষ বিস্তার করে দিয়েছে বিরাট এ কলকাতা মহানগরীর বুকে। কৃষ্ণপক্ষের রাত্রি। জনহীন রাস্তা যেন ঘুমন্ত অজগরের মতো গা এলিয়ে পড়ে আছে। সাড়া নেই, শব্দ নেই। … কিরীটী একা একা পথ অত... Read more
জানবাজার রাজবাড়ীর ইতিহাস শুরু শ্রী প্রীতরাম দাসের হাত ধরে। পলাশী-যুদ্ধের চার বছর পূর্বে ১৭৫৩ খ্ৰীষ্টাব্দে, এক দরিদ্রের গৃহে প্রীতরাম দাস জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মাতা সম্বন্ধে বিশেষ কিছু জা... Read more
১৮৯৪ খ্রিস্টাব্দে স্বামী বিবেকানন্দ আমেরিকা থেকে সতীর্থ স্বামী শিবানন্দকে একটি চিঠিতে গুরু শ্রীরামকৃষ্ণ সম্পর্কে লিখছেন, ‘আমি তাঁর জন্মজন্মান্তরের দাসএই আমার পরম ভাগ্য। তাঁর একটা কথা বেদ-বেদ... Read more
দোলের দিন নবদ্বীপের মহাপ্রভু মন্দিরের উৎসব বড় মায়াময়। প্রতিদিন তিনি দেবতা। কেবল একদিন তিনি প্রিয়। সারা বছর তিনি আপামর ভক্তের ধামেশ্বর গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু, ‘রাধাকৃষ্ণের মিলিত তনু’ শ্রীচৈতন্য। কি... Read more
খড়্গপুর কলেজে অধ্যাপনা করেছিলেন কবি জীবনানন্দ দাশ। রেলশহরে তাঁর জীবন মাত্র পাঁচ মাস ১২ দিনের। কেমন ছিল রেলশহরে কবির জীবন? ১৯৫০ সাল। বছর তিনেক আগেই বাংলাদেশের বরিশালের ব্রজমোহন কলেজের শিক্ষক... Read more
তাঁর মৃত্যুর দিনকয়েক আগে এক সকালে তিনি রিয়াজ করছেন, গোবিন্দ বসু উপস্থিত। এক গান্ধারে অকল্পনীয় সুর লাগল তাঁর। খাঁ সাহেব গাওয়া থামিয়ে দিলেন। তার পর আস্তে আস্তে বললেন, ‘ঔর জাদা দিন নহি, গো... Read more
অনবদ্য ‘চাচা কাহিনী’ লিখেছিলেন সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী। বছর দুয়েক আগে। আনন্দবাজার পত্রিকায়। এক জমায়েতে তাঁর চাচা জানতে চেয়েছিলেন ভাইপোর পড়াশোনার খবর। বিদগ্ধ পণ্ডিতের ভাতিজা বলে কথা! সাধারণ জবাবে... Read more
এই নির্বাচন AAP জিতলো না বিজেপি, সেটা নিয়ে বিন্দুমাত্র আগ্রহ ছিল না। তার পরিক্ষা ও ছিল না। এই পরিক্ষাটা ছিল ধর্ম-ধর্ম খেলছে যারা তারা জিতলো না উন্নয়নের রাজনীতি করছে, সরক-বিজলি-পানি-শিক্ষা-... Read more
যে মানুষটা বাংলা সহ হিন্দি, উর্দু, ইংরেজি এবং ফরাসি ভাষায় পাণ্ডিত্য অর্জন করেছিলেন, তাঁকে বাংলার মানুষ কতটা মনে রেখেছে? বলছি অভিনেতা পাহাড়ি সান্যালের কথা। না, তিনি উত্তম কুমারের মতো প্রবল ক... Read more