সন্দেশখালির ঘটনায় দেশজুড়ে বিতর্ক। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই আরও এক বড় কেলেঙ্কারির পর্দাফাঁস। হাওড়ার এক বিজেপি নেতার হোটেলে মধুচক্রে আসর প্রকাশ্যে।
আর এই অবস্থায় হাওড়ার এক বিজেপি নেতার হোটেলে মধুচক্রে আসর প্রকাশ্যে। উদ্ধার করা হয়েছে বেশ কয়েকজন নাবালিকাকে। আর তা সামনে আসতেই পালটা প্রচারে নেমে পড়েছে তৃণমূল। বৃহস্পতিবার সাঁকরাইলের ধূলাগোড়ের হোটেলে মধুচক্র চালানোর অভিযোগে হাওড়ায় ১১ জনকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার করা হয় হোটেল মালিক সব্যসাচী ঘোষ (৫০)-কেও। জিনি কিনা বিজেপির হাওড়া সদরের কিষাণ মোর্চার সম্পাদক। হোটেলের মালিক আন্দুলের বাসিন্দা বিজেপি নেতা সব্যসাচী ঘোষের বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ রয়েছে। হোটেলে মেয়েদের এনে দিনের পর দিন দেহব্যবসা চালানোর মতো অভিযোগও রয়েছে।
বুধবার রাতে অভিযানের সময় ঘটনাস্থল থেকে দু’জন নাবালিকা ও চার জন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাকেও উদ্ধার করা হয়। ধৃতদের বিরুদ্ধে পাচার আইন এবং পকসো আইনে মামলা রুজু করে পুলিশ। মহিলাদের উদ্ধার করে পাঠানো হয় লিলুয়া হোমে এবং দু’জন নাবালিকাকে চাইল্ড ওয়েলফেয়ার কমিটির হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। আর এই ঘটনার পরেই বিজেপিকে কড়া ভাষায় আক্রমণ শানিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী সায়ণী ঘোষ।