তড়িঘড়ি পদক্ষেপ নিল রাজ্য প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। জরুরি ভিত্তিতে বোর্ড বসিয়ে চাকরিপ্রার্থীর ইন্টারভিউ ও অ্যাপ্টিটিউড টেস্ট নিল নেওয়া হল। পুরো প্রক্রিয়াটির ভিডিওগ্রাফি করা হয়েছে এবং সেই ভিডিও ফুটেজ-সহ রিপোর্ট পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল। তিনি বলেন, “কোর্টের নির্দেশকে মান্যতা দিয়ে আমরা প্রার্থীর ইন্টারভিউ ও অ্যাপ্টিটিউড টেস্ট নিয়ে রিপোর্ট জমা দিয়েছি।”
প্রসঙ্গত, নির্ধারিত সময়ের আগে শুক্রবার দুপুর ৩টে ১৫ মিনিট নাগাদ ই-মেল মারফৎ পদক্ষেপের কথা জানান হয় কলকাতা হাই কোর্টে। আগামী ১৮ ডিসেম্বর ফলাফল-সহ সমস্ত রিপোর্ট হাই কোর্টে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ওইদিনই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে।