সংসাদে বাজেট অধিবেশনের সূচনা করতে গিয়ে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু জানিয়েছেন ২০৪৭-এর মধ্যে ভারতকে স্বনির্ভর ভারত গড়তে এখন থেকেই করতে হবে পরিশ্রম৷ কিন্তু সেই পরিশ্রমের কথা কি আসলে দাম বাড়ানোর ইঙ্গিত? তেমনই মনে করছে শিল্পমহল।
৩৫ জিনিসের শুল্ক বাড়তে পারে৷ হেলিকপ্টার, গয়না, প্লাসিকের সামগ্রী, প্রাইভেট জেট, ভিটামিনের জিনিসপত্রের দাম বাড়তে পারে৷ ঘাটতির কারণে আমদানি কমানোর চেষ্টা চলছে৷ গত ৯ মাসে ঘাটতি ৪.৪ শতাংশে পোঁছেছে৷ এই কারণেই দাম বাড়ার সম্ভাবনা। ২০১৪-তে গঠিত হয়েছে মেক ইন্ডিয়া, এই কর্মসূচিকে আরও মজবুত করতে কেন্দ্র শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিতে পারে৷
২০২২ বাজেটে এমিটেশনের গয়না, ছাতা ও ইয়ারফোনের মত জিনিসপত্রের আমদানি শুল্ক বাড়িয়ে দেশের দেশিয় উৎপাদন শক্তিশালী করার পরিকল্পনা করেছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। সেই কারণে এই বছরেও অন্যান্য পণ্যের আমদানি শুল্ককে বৃদ্ধি করে মেকইন ইন্ডিয়ার উপরে ফোকাস করতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার৷
দেশিয় গয়না বা জুয়েলারি শিল্প স্বস্তি পেতে পারে৷ কাঁচামাল থেকে রফতানি লাভবান হতে পারে জুয়েলারি শিল্প৷ জেমস ও জুয়েলারি রফতানির ক্ষেত্রে হিরের আমদানি শুল্ক তুলে দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে৷ শিল্প মহলের পক্ষ থেকে বাজেটে ডায়মন্ড প্যাকেজ ঘোষণার জন্য শিল্প মহল অনুরোধও জানিয়েছে।