বিরোধীদের দমিয়ে দিতে বারবারই এজেন্সি লেলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে। সম্প্রতি মহারাষ্ট্রের মহা সঙ্কটের মধ্যেই শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউতকে যেমন জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। এবার রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হলেন শরদ পাওয়ারও। উদ্ধব ঠাকরের সরকারকে বাঁচানোর জন্য ন’দিন ধরে ধারাবাহিক চেষ্টা চালিয়েও ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। অবশেষে মহারাষ্ট্রে ক্ষমতার পালাবদলের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই এনসিপি প্রধানকে ‘নির্বাচনী হলফনামায় গরমিলের’ অভিযোগে নোটিস পাঠাল আয়কর দফতর।
কেন্দ্রীয় সংস্থার তরফে পাঠানো নোটিসের প্রাপ্তিস্বীকার করে পাওয়ার সেটিকে ‘প্রেমপত্র’ বলে কটাক্ষ করেছেন। এ বিষয়ে ধারাবাহিক টুইট করেছেন তিনি। লিখেছেন, ‘২০০৪, ২০০৯, ২০১৪ এবং ২০২০ সালে দাখিল করা নির্বাচনী হলফনামার বিষয়ে আমি আয়কর দফতর থেকে একটি প্রেমপত্র পেয়েছি।’ সেই সঙ্গেই অন্য একটি টুইটে তাঁর মন্তব্য, ‘আমি ২০০৪ সালে লোকসভা ভোটে দাঁড়িয়েছিলাম। ২০০৯ সালেও। এর পরে আমি ২০১৪ সালে রাজ্যসভা নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলাম। ২০২০ সালেও রাজ্যসভা ভোটে লড়েছি। এখন এ সংক্রান্ত হলফনামার নোটিস এসেছে। সৌভাগ্যক্রমে আমার কাছে সমস্ত তথ্য রয়েছে।’