‘এ রাজ্যে কিছু অবাঞ্ছিত ঘটনা ঘটেছে। এই ধরণের ন্যক্কারজনক ঘটনাকে কেউ সমর্থন করে না। কিছু বিরোধী দল এবং কিছু সিক্রেট এজেন্সি তারা সরকারের ভাবমূর্তি কালিমালিপ্ত করার জন্য এই ধরনের চক্রান্ত করছে। এরা দাঙ্গা লাগানো থেকে আরম্ভ করে বিভিন্ন ঘটনা ঘটিয়ে দিয়ে মজা দেখছে। এ রাজ্যের সরকার বিষয়টি যথেষ্ট গুরুত্ব সহকারে দেখছে। সাধারণ মানুষের স্বার্থে জীবনে সুরক্ষায় কঠোর থেকে কঠোরতম শাস্তির ব্যবস্থা করছে। যারা এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে তারা ক্রিমিনাল, সাধারণ মানুষ কখনওই এদের সমর্থন করে না’। স্পষ্ট জানালেন ফিরহাদ হাকিম।
ফিরহাদ আরও বলেন, সাম্প্রতিক ঘটনাবলী নিয়ে সিবিআই তদন্ত এবং বিচার বিভাগীয় তদন্ত চলছে। কেউ কেউ এই তদন্তকে প্রভাবিত করতে চাইছে। তদন্তকে বিপথে চালিত করতে চাইছে। এ রাজ্যের সরকার এবং সাধারণ মানুষ এ ধরনের ঘটনা সঠিক তদন্ত হোক এটা চায়। এই তদন্তের ফলে ঘটনার সঙ্গে জড়িত দোষীদের চিহ্নিত করে তাদের কঠোর থেকে কঠোরতম শাস্তির ব্যবস্থা হোক এটাই কাম্য।
ফিরহাদ এ দিন রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকেও কটাক্ষ করতে ছাড়েননি। ফিরহাদের পরামর্শ, শুভেন্দু অধিকারীর মনে রাখা উচিত এ রাজ্যের মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠা করেছে। শুভেন্দু অধিকারী বা ফিরহাদ হাকিমের কথায় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পদে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বসেনি। শুভেন্দু নতুন নতুন বিজেপিতে গিয়েছেন। তাই রাজ্য সরকার ও শাসক দলের বিরুদ্ধে তিনি বিভিন্ন রকমের মন্তব্য করার মধ্য দিয়ে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের মন জয় করতে চাইছেন, কটাক্ষ ফিরহাদের।
