জম্মু-কাশ্মীর, লাদাখ, মুজাফফরাবাদ, হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ডে হালকা তুষারপাতের সম্ভাবনা। এই রাজ্যগুলিতে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে পাঞ্জাব হরিয়ানা চন্ডিগড় এই রাজ্যগুলিতে।
অক্ষরেখার প্রভাবে এবং ঘূর্ণাবর্তের জেরে আগামী ৪-৫ দিন বৃষ্টি হবে কেরল এবং কর্ণাটক উপকূল এলাকায়। বৃহস্পতি, শুক্রবার পর্যন্ত বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি এবং দমকা ঝড়ো হাওয়া বইবে মহারাষ্ট্র, গুজরাত, রাজস্থান এবং মধ্যপ্রদেশ সংলগ্ন এলাকায়।
হাওয়া অফিস বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, আপাতত মেঘমুক্ত পরিষ্কার আকাশ। বসন্তের আবহাওয়া বাংলাজুড়ে। সকালে সন্ধ্যায় হালকা শীতের আমেজ আরও কয়েকটা দিন বজায় থাকবে। তবে বেলা বাড়লে বাড়বে উষ্ণতা। আপাতত ঝড়-বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই।
কলকাতায় সকালে সামান্য ধোঁয়াশা পরে পরিষ্কার আকাশ। মেঘমুক্ত পরিষ্কার আকাশ থাকায় বইবে মৃদুমন্দ বাতাস। তবে শীতবস্ত্রের আর প্রয়োজন নেই শহরে। বরং ফ্যান চালাতে হবে সময়ে সময়ে।
আজ সকালেও শহরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।বুধবার বিকেলে কলকাতা শহরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৩.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ ২৯-৮৮ শতাংশ। গত ২৪ ঘন্টায় বৃষ্টি হয়নি শহরে।
উত্তরবঙ্গ, দক্ষিণবঙ্গে ঝড় বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই আগামী ৪-৫ দিন। সকালে ও সন্ধ্যায় শীতের আমেজ হালকা। বেলা বাড়লে তাপমাত্রা বাড়বে। আপাতত জলীয়বাষ্প কম থাকায় অস্বস্তির সূচক নিচে থাকবে।
জেলায় জেলায় শীতের আমেজ কিছুটা বেশি হলেও কলকাতা-সহ শহর ও শহরতলিতে শীতের আমেজ খুব সামান্যই অনুভূত হবে। সেখানে শীতবস্ত্রের আর প্রয়োজন হবে না।
মঙ্গলবার রাতে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা ঢুকেছে উত্তর-পশ্চিম ভারতে। পশ্চিমী ঝঞ্ঝা ১২ বা ১৩ মার্চ ঢুকতে পারে এই এলাকায়। একটি ঘূর্ণাবর্ত রয়েছে দক্ষিণ-পূর্ব আরব সাগরের কেরল উপকূলে। কেরলের এই ঘূর্ণাবর্ত থেকে একটি অক্ষরেখা কঙ্কন পর্যন্ত বিস্তৃত , যা কর্নাটকের ওপর দিয়ে গিয়েছে। এ ছাড়াও ঘূর্ণাবর্ত রয়েছে গুজরাট এবং বাংলাদেশের উপর।