নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে পূর্ব লাদাখে সেনা সমাবেশ করেছে ভারত ও চীন। প্রায় তিন বছর আগে ডোকলামে ৭৩ দিন ধরে মুখোমুখি দাঁড়িয়েছিল ভারত ও চীনের সেনাবাহিনী। এবার হয়তো সেই একই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে লাদাখে। সেনা সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী, প্যাংগং এবং গালওয়ান উপত্যকায় দুই থেকে আড়াই হাজার সেনা মোতায়েন করেছে চীন। আগামী দিনে সম্ভবত তারা আরও সেনা আনতে চলেছে। সেরকম ভাবে সেনা মোতায়েন করছে ভারতও।
সেনাবাহিনীর এক কর্তা জানিয়েছেন, লাদাখে আমাদের সেনার সংখ্যা প্রতিপক্ষের চেয়ে অনেক বেশি। যদিও গত ৫ মে প্রায় ২৫০ জন চীনে সৈনিকের সঙ্গে ভারতীয় জওয়ানদের সংঘর্ষ হয়। তারপরে দু’পক্ষের সেনাকর্তারা আলোচনায় বসেন। তারপরই স্থির হয়, আগামী দিনে এই ধরনের সংঘর্ষ এড়িয়ে চলা হবে।
কিন্তু তারপরও ৯ মে উত্তর সিকিমে ফের চীনের সেনাদের সঙ্গে ভারতীয় জওয়ানদের সংঘর্ষ হয়। গত সপ্তাহে ভারত সরকার অভিযোগ করে, সীমান্তে আমাদের বাহিনী টহল দিতে গেলে চিনের সেনা বাধা দিচ্ছে।
সেনাবাহিনীর নর্দার্ন কম্যান্ডের লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) ডি এস হুদা বলেন, “ব্যাপারটা খুবই সিরিয়াস। একে ছোটখাটো অনুপ্রবেশ বলা যাবে না। গালওয়ান অঞ্চলে চিন সেনা মোতায়েন করেছে। অথচ ওই জায়গাটি বিতর্কিত নয়। তা ভারতের সীমানার মধ্যেই পড়ে।”
গত ৫ মে প্রায় ২৫০ জন চিনে সৈনিকের সঙ্গে ভারতীয় জওয়ানদের সংঘর্ষ হয়। তারপরে দু’পক্ষের সেনাকর্তারা আলোচনায় বসেন। স্থির হয়, আগামী দিনে এই ধরনের সংঘর্ষ এড়িয়ে চলা হবে। ৯ মে উত্তর সিকিমে ফের চীনের সেনাদের সঙ্গে ভারতীয় জওয়ানদের সংঘর্ষ হয়। গত সপ্তাহে ভারত সরকার অভিযোগ করে, সীমান্তে আমাদের বাহিনী টহল দিতে গেলে চীনের সেনা বাঁধা দিচ্ছে।