সমূহ বিপদ। দেশজুড়ে প্রতিষ্ঠান বিরোধী হাওয়া প্রবল। রাজ্যের দায়িত্বপ্রাপ্ত পর্যবেক্ষকদের রিপোর্ট হাতে আসতেই লোকসভা নির্বাচনের আগে মাথায় হাত বিজেপির।
চলতি বছরের শেষে দুই গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য গুজরাত ও হিমাচল প্রদেশের বিধানসভা ভোট। পরের বছর ভোট হবে রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কর্নাটক ও ত্রিপুরার মতো বেশ কয়েকটি রাজ্যে। প্রতিটি রাজ্যেই প্রচারে যাবেন নরেন্দ্র মোদি। তবে শুধু বিধানসভা নির্বাচন নয়, দেড় বছর পর লোকসভা।
যেসব রাজ্যে বিধানসভা ভোট রয়েছে সেখানে গত লোকসভায় হেরে যাওয়া আসনগুলিকে চিহ্নিত করা হয়। সম্প্রতি দলের সাধারণ সম্পাদক ও পরবর্তীতে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটির বৈঠকে আগামী বিধানসভা ও লোকসভার ভোটের প্রচার কৌশল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। দু’টি বৈঠকে দেশের ১৪৪টি হারা ও দুর্বল আসন চিহ্নিত করে প্রচারের পরিকল্পনা হয় বলে সূত্রের খবর।
প্রাথমিকভাবে ঠিক হয়েছে, অধিকাংশ আসনে প্রধানমন্ত্রীকে মুখ করে বড় সমাবেশ করা হবে। ৪০টি বড় সভা করবেন নরেন্দ্র মোদী। লোকসভা নির্বাচনের ছ’মাস আগে পর্যন্ত এই প্রচারাভিযান চালানো হবে। এছাড়াও আগামী বছর দু’দফায় বাংলায় আসবেন প্রধানমন্ত্রী। তিনটি সভা করবেন। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গে একটি ও দক্ষিণবঙ্গে দু’টি বড় সভা করবেন বলে সূত্রের খবর। এই তিনটি সভার মধ্যে সরকারি অনুষ্ঠানও রয়েছে।