পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনেই ভরাডুবি হয়েছে কংগ্রেসের। এমনকী পাঞ্জাবেও কুর্সি হারাতে হয়েছে তাদের। আর তারপরেই দলের বিক্ষুব্দ জি-২৩ নেতাদের বুঝিয়ে মূলস্রোতে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা শুরু করে দিয়েছেন কংগ্রসের সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী। এবার হরিয়ানার কংগ্রেস নেতাদের ‘সামগ্রিক নেতৃত্ব’-র অধীনে লড়াইয়ের পরামর্শ দিলেন রাহুল গান্ধী। দু’বছর পরে হরিয়ানার বিধানসভা নির্বাচনের জন্য কংগ্রেসের নেতাদের সামগ্রিক ভাবে দায়িত্ব নিতেও বলেছেন তিনি।
প্রসঙ্গত, পাঁচ রাজ্যের ভোটে হারের পরে সক্রিয় হয়ে চলতি সপ্তাহে সোনিয়া গান্ধী হিমাচল প্রদেশ ও রাহুল গান্ধী গুজরাতের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তার পরে আজ রাহুল যখন তাঁর বাসভবনে হরিয়ানার নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করছেন, তখন সোনিয়া সেখানে পৌঁছে যান। কংগ্রেস সভানেত্রী শনিবার এআইসিসি-র সাধারণ সম্পাদক ও রাজ্যের ভারপ্রাপ্ত নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। অন্যদিকে, হরিয়ানায় কুমারী সেলজাকে সরিয়ে অন্যতম বিক্ষুব্ধ নেতা ভূপেন্দ্র সিংহ হুডা বা তাঁর ছেলে দীপেন্দ্রকে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি করা হবে কি না, তা নিয়ে জল্পনা চলছে।