এ বছর সাধারণতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রিত ছিলেন তিনি। কিন্তু কোভিড পরিস্থিতির জেরে অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারেননি। এ নিয়ে এদিনের বার্তায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন জনসন। তাই সুদূর ব্রিটেন থেকে শুভেচ্ছাবার্তা পাঠিয়েছেন সে দেশের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।
ওই ভিডিও বার্তায় করোনার বিরুদ্ধে যৌথ লড়াইয়েরও বার্তা দেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “করোনার বিরুদ্ধে ভারত-ব্রিটেন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করছে। ভ্যাকসিন নিয়ে যৌথভাবে গবেষণা, উৎপাদন ও বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে সেই টিকা পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে। যাতে দ্রুত গোটা মানবজাতিকে কোভিড-মুক্ত করা যায়।” ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর আশা, খুব শীঘ্রই গোটা বিশ্বকে করোনা মুক্ত করা যাবে। চলতি বছরের শেষে ভারতে আসতে পারেন বলেও জানিয়েছেন জনসন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক মজবুত করতে চলতি বছরের শেষেই ভারতে আসতে পারেন তিনি।
তিনি জানান, “এই অসাধারণ অনুষ্ঠানে হাজির থাকতে আগ্রহী ছিলাম। আমার বন্ধু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণও গ্রহণ করেছিলাম। কিন্তু কোভিড পরিস্থিতির জন্য ভারতে যেতে পারলাম না।” ২৬ জানুয়ারিকে ‘ব্যতিক্রমী এক সংবিধানের’ জন্মদিন বলেও উল্লেখ করেছেন জনসন।