নন্দীগ্রামে যাওয়ার জন্য হাওড়ার ডুমুরজলা স্টেডিয়াম থেকে হেলিকপ্টারে উঠবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ঠিক তার আগে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তৃণমূল নেত্রী বললেন, ‘আমি রোজই নন্দীগ্রামে যাই। নন্দীগ্রাম সর্বদা আমার মনে থাকে।’
মমতার সভা ঘিরে নন্দীগ্রামে চরম উত্তেজনা উদ্দীপনা কর্মী, সমর্থকদের মধ্যে। সভাস্থলে তৈরি হয়েছে তিনটি মঞ্চ। একটি মূল মঞ্চ। অন্য দু’টির একটিতে শহীদ পরিবার ও অন্যটিতে তৃণমূল নেতৃত্বের বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। গোটা রাস্তা সাজানো হয়েছে ঘাসফুলের পতাকা, ব্যানার ও নেত্রীর ছবি দিয়ে। জেলা তৃণমূল সভাপতি সৌমেন মহাপাত্র বলেন, ‘সভার প্রস্তুতির কাজ শেষ। ৩ লক্ষ মানুষের জমায়েতের লক্ষ্য স্থির করা হয়েছে। আমাদের আশা রেকর্ড ভিড় হবে।’
তেখালি বাজার সংলগ্ন মাঠে এখনই প্রচুর ভিড়। প্রচুর মহিলা কর্মী, সমর্থক ভিড় জমিয়েছেন। সবার নজর এখন মুখ্যমন্ত্রী কী বলেন, তার দিকেই। সভায় উপস্থিত সবার চোখ এখন শুধুই আকাশের দিকে। যেকোনও সময় এসে পৌঁছবেন নেত্রী। সভাস্থলে বাজছে, ‘তোমায় হৃদমাঝারে রাখিব, ছেড়ে দেব না।’ আজকের সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী কী বার্তা দেন, সেই দিকে তাকিয়ে রাজনৈতিক মহল।