চার্চিলের বিরুদ্ধে ড্র করার পরই কোচ হোসে হভিয়াকে নিয়ে অসন্তোষ মহমেডান শিবিরে। তবে, অসন্তোষ থাকলেও চুক্তি থাকায় এখনই ছেঁটে ফেলা যাচ্ছে না স্প্যানিশ কোচকে। মহমেডানের অন্দরের অভিযোগ হাভিয়া কারুর কথা শুনতে চান না। টেকনিক্যাল ডিরেক্টর হিসেবে শঙ্করলাল চক্রবর্তী থাকলেও তাঁকে গুরুত্বই দেন না হাভিয়া। গোলরক্ষক কোচ সুজিত সরকারের সঙ্গে আলোচনা না করেই প্রথম একাদশের গোলরক্ষক ঠিক করেন তিনি। ফলে, সমস্যায় পরছে দল। প্রথম ম্যাচে সুদেভা এফসির বিরুদ্ধে এসসি ইস্টবেঙ্গল থেকে আসা রফিক আলি সর্দারকে খেলালেও দ্বিতীয় ম্যাচে শুভম রায়কে নামিয়ে দেন হাভিয়া।
গত মরশুমে আই লিগ জয়ী মোহনবাগানের প্রাক্তন স্ট্রাইকার পাপা বাবাকর দিয়ারাকে ইতিমধ্যেই প্রস্তাব দিয়েছে মহমেডান। তবে, সেনেগালের এই ফুটবলারকে দলে নেওয়া হবে কিনা তা নিয়েও সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে রবিবার। মঙ্গলবার ট্রাউয়ের বিরুদ্ধে খেলতে নামবে সাদা কালো শিবির। তার আগেই গোটা বিষয়টা মিটিয়ে ফেলতে চায় মহমেডান স্পোর্টিং।
মাঝ মাঠে আক্রমণ তৈরি করার মতো ফুটবলারের অভাব চার্চিল ম্যাচে প্রকট হলেও তীর্থঙ্কর সরকারকে খেলাননি কোচ। ক্ষোভ রয়েছে দুই বিদেশি রাফায়েল আর ফাতাউকে নিয়েও। শুক্রবার এনিয়ে বৈঠক হওয়ার কথা থাকলেও প্রেসিডেন্ট আমিরুদ্দিন ববি না থাকায় বৈঠক হয়নি। তবে, রবিবার মিলতে পারে সমাধান সুত্র।